
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহম্মদ মাহমুদ আলি বলেন, “ওই ঘটনায় আমরা গভীর শোক পেয়েছি। পুলিশ সবসময় এই ধরনের অপরাধ দমন করতে তৎপর। যিনি মারা গিয়েছেন তিনি শিক্ষত মহিলা ছিলেন। তবুও তিনি ১০০ নম্বর ডায়াল করে পুলিশকে খবর দেননি।”
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর দাবি, তেলঙ্গানার পুলিশ দেশের মধ্যে সবচেয়ে দক্ষ। তিনি আশ্বাস দেন, অপরাধীরা শীঘ্রই ধরা পড়বে।
মৃত তরুণী থাকতেন রঙ্গা রেড্ডি জেলার কল্লুরু গ্রামে। বয়স ছিল ২৬। চাকরি করতেন সরকারি পশু হাসপাতালে। বুধবার রাতে হাসপাতাল থেকে ফেরার পথে তিনি ফোন করে বোনকে বলেন, ফাঁকা রাস্তায় একা দাঁড়িয়ে আছি। আমার বাইকের চাকা ভেঙে গিয়েছে। একজন আমাকে বলছে, তার গাড়িতে চাপিয়ে বাড়ি পৌঁছে দেবে। আমার বাইকও সারাতে নিয়ে যাবে। আমার খুব ভয় লাগছে…।
বৃহস্পতিবার তাঁর দেহের কাছেই তাঁর মোবাইল ফোনটি সুইচড অফ অবস্থায় পাওয়া যায়। দেহের কাছেই একটি টোল গেটে সিসিটিভি ক্যামেরা ছিল। পুলিশ তার ফুটেজ দেখে খুনের ব্যাপারে তথ্য পাওয়ার চেষ্টা করছে।
তেলঙ্গানায় কিছু দিন আগেই এক মহিলা রাজস্ব অফিসারকে তাঁর অফিসের ভিতরে পুড়িয়ে মারা হয়। হায়দরাবাদ থেকে অল্প দূরে আবদুল্লাপুরমেট তহশিল অফিসে ওই ঘটনা ঘটে।