
টুইটে সায়নদেব লিখেছেন, “যখন ওঁদের প্রয়োজন পড়েছিল তাঁর আত্মত্যাগ, তখন ওঁরা আশ্বস্ত করেছিলেন। যখন আত্মত্যাগ হয়ে গিয়েছে— তখন ওঁরা বললেন, এখনও সময় আসেনি।’ তিনি আরও লিখেছেন, “যতক্ষণ না আপনার সময় আসছে, অন্যের জন্য হাততালি দিতে থাকুন।”
সায়নদেবের সঙ্গে ফোনে যোগাযোগ করা যায়নি। তবে অনেকেই বলছেন, এ হল ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ।
তিনি কোন আত্মত্যাগের কথা বলেছেন? নন্দীগ্রামে হেরে যাওয়া মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে ভবানীপুর ছেড়ে দিয়েছিলেন তাঁর বাবা শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়। কলকাতার রাজনীতিক হয়েও খড়দহে উপনির্বাচনে দাঁড়িয়েছিলেন যাতে মমতা ভবানীপুর থেকে বিধায়ক হতে পারেন । পর্যবেক্ষকদের অনেকের মতে, সেটাকেই আত্মত্যাগ বোঝাতে চেয়েছেন শোভনদেব-পুত্র। কিন্তু সেটা হয়ে যাওয়ার পর দল বুড়ো আঙুল দেখিয়ে দিল। ওরা বলতে এই টুইটে দলের সর্বোচ্চ নেতৃত্বকেই নিশানা করা হয়েছে বলে মত অনেকের।