
সূত্রের খবর, কিরণ গোসাভি নিজেই জানিয়েছেন আত্মসমর্পণ করার কথা। খুব শিগগিরই নাকি তিনি লখনউতে ধরা দেবেন। আর তিনি ধরা দিলে আরিয়ান খানের মাদক মামলার অনেক প্রশ্নের উত্তর পাওয়া যাবে বলেই মনে করা হচ্ছে।
এদিকে সোমবার সন্ধ্যায় হঠাৎই দিল্লি গিয়েছেন নারকোটিক্স কন্ট্রোল ব্যুরোর কর্তা সমীর ওয়াংখেড়ে। তাঁকে নিয়ে যে বিতর্ক শুরু হয়েছে রবিবারের পর থেকে তার পরিপ্রেক্ষিতে অনেকেই মনে করছেন, তাঁকে রাজধানীতে তলব করা হয়েছে উপরমহল থেকে। যদিও এই প্রশ্নের উত্তরে সমীর জানিয়েছেন, তিনি ব্যক্তিগত কাজেই দিল্লি এসেছেন। কেউ তাঁকে তলব করেনি।
প্রভাকর সইল নিজেকে কিরণ গোসাভির সহকারী বলে পরিচিত করেছেন। সেই সঙ্গে দাবি করেছেন, আরিয়ান খান মামলায় ১৮ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে। এনসিবি কর্তা সমীর ওয়াংখেড়ে ৮ কোটি টাকা নিয়েছেন বলেও জানিয়েছেন তিনি। এই অভিযোগ উড়িয়ে দিয়ে আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিল কেন্দ্রীয় সংস্থা। তবে এদিন মুম্বইয়ের আদালতেও তা নিয়ে ধাক্কা খেতে হয়েছে এনসিবিকে। আবেদন নাকচ হয়ে গিয়েছে।