
কৃষক বিক্ষোভের ‘ক্ষতিকর প্রভাব’, কেন্দ্র, ৪ রাজ্যকে নোটিস জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের
তাই তিন রাজ্যের মুখ্যসচিব, দিল্লির এনসিটির সরকার, তিন রাজ্যের পুলিশের ডিজি, দিল্লির পুলিশ কমিশনারকে অ্যাকশন টেকন রিপোর্ট পাঠাতে বলে নোটিশ দিয়েছে কমিশন। কৃষকদের প্রতিবাদস্থলে কোভিড বিধি মানা হচ্ছে না বলেও অভিযোগ পাওয়ার কথা বলেছে কমিশন।
পাশাপাশি ইনস্টিটিউট অব ইকনমিক গ্রোথকে শিল্প ও বাণিজ্যিক কাজকর্মের ওপর কৃষক বিক্ষোভের প্রভাব খতিয়ে দেখে ১০ অক্টোবরের মধ্যে সার্বিক রিপোর্ট দিতেও বলেছে কমিশন। তারা ন্যাশনাল ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট অথরিটি, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র, স্বাস্থ্যমন্ত্রকের কাছেও নানা ক্ষেত্রে কৃষক বিক্ষোভ সমাবেশের ক্ষতিকর প্রভাব নিয়ে রিপোর্ট জমা দিতে বলেছে।
গত বছরের ২৫ নভেম্বর থেকে দিল্লি-উত্তরপ্রদেশ গাজিপুর, দিল্লি-হরিয়ানার সিঙ্ঘু ও টিকরি বর্ডারে অবস্থান চালিয়ে যাচ্ছেন পঞ্জাব, হরিয়ানা, রাজস্থানের কৃষকরা। দাবি, কেন্দ্রের কৃষি আইন বাতিল চাই। এই আইন কৃষি ব্যবস্থাকে বেসরকারি কোম্পানিগুলির মৃগয়াক্ষেত্রে পরিণত করবে।
দিল্লি স্কুল অব সোস্যাল ওয়ার্ক, দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়কেও টিম নামিয়ে আন্দোলনের জেরে জীবন,জীবিকার ক্ষয়ক্ষতি, বয়স্ক, শারীরিক অক্ষম লোকজনের ওপর তার প্রভাব সার্ভে করে খতিয়ে দেখে রিপোর্ট দিতে বলেছে কমিশন।