
যোগী এবার বললেন, আগের জমানায় ইদে বিদ্যুৎ থাকত, হোলি-দীপাবলিতে লোডশেডিং
ভোটগণনাকে কেন্দ্র করে নির্বাচন কমিশন গণনাকেন্দ্রে ত্রিস্তরীয় নিরাপত্তার ব্যবস্থা করেছে। প্রত্যেক গণনা কেন্দ্রের ২০০ মিটারের মধ্যে ১৪৪ ধারা জারি থাকবে। করোনা পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখেই সমস্ত বন্দোবস্ত করা হয়েছে।
গণনাকেন্দ্রের একেবারে বাইরে প্রথম স্তরে থাকছে লাঠিধারি পুলিশ। কমব্যাট ফোর্সও থাকবে। দ্বিতীয় স্তরে প্রবেশ করতে গেলে সঙ্গে সাদা কাগজ আর পেন ছাড়া কিছুই রাখা যাবে না। এই দ্বিতীয় বলয়েই সংবাদমাধ্যমের জন্য থাকবে আলাদা ব্যবস্থা।
তৃতীয় বলয়ের একপাশে থাকবে স্ট্রং রুম। অন্যদিকে তৈরী করা হয়েছে মূল গণনা কেন্দ্র। এই বলয়ে রাজ্য সরকারের সশস্ত্র পুলিশ বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে। এই গণনাকেন্দ্রের মধ্যে পোলিং এজেন্ট, প্রার্থীরা প্রবেশ করতে পারবেন। এছাড়া ক্যামেরা ও মোবাইল বাইরে রেখে সংবাদমাধ্যমের প্রতিনিধিরা সেখানে যেতে পারবেন।
গণনাকেন্দ্রের ভিতরে একমাত্র রিটার্নিং অফিসার ছাড়া আর কেউই মোবাইল ফোন ব্যবহার করতে পারবেন না। গণনা শুরু হবে সকাল আটটা থেকে। সর্বনিম্ন কাউন্টিং রাউন্ড ২ এবং সর্বোচ্চ কাউন্টিং রাউন্ড ১৮। গণনাকেন্দ্রগুলিকে ইতিমধ্যেই মুড়ে ফেলা হয়েছে সিসিটিভি ক্যামেরা দিয়ে।
সূত্রের খবর, ভোটগণনার পর বিজয় মিছিল করা যাবে, কিন্তু নির্বাচন কমিশনের নির্দেশ সেখানে কোনও গোলমাল বরদাস্ত করা হবে না।