
দ্য ওয়াল ব্যুরো: ১০ বছরের নাবালিকাকে (minor girl) ধর্ষণ করে খুন (rape and murder) করেছিল যুবক। সেই মামলাতেই অভিযুক্তকে ২ মাসেরও কম সময়ে মৃত্যুদণ্ড দিল মথুরার ফাস্ট ট্রাক আদালত (Mathura court)।
অভিযুক্তের নাম সতীশ। ৩০ বছর বয়সি সতীশ উত্তর প্রদেশের কোতোয়ালি এলাকার শউনখ রোডের বাসিন্দা। অক্টোবর মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে প্রতিবেশী ১০ বছর বয়সি নাবালিকাকে ধর্ষণ করার অভিযোগ ওঠে তার বিরুদ্ধে। ভাণ্ডারে খাওয়াতে নিয়ে যাওয়ার নাম করে নাবালিকাকে নিজের বাড়িতে ডেকেছিল অভিযুক্ত। সেখানেই সে ধর্ষণ করে। তারপর শ্বাসরোধ করে তাকে খুন করার পর নাবালিকার দেহ জঙ্গলে ফেলে দেয় সে।
পরে পিএমভি পলিটেকনিক কলেজ এর কাছে জঙ্গল থেকে নাবালিকার মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়। সেই ঘটনার তদন্ত নেমে পুলিশ গ্রেফতার করে সতীশকে। মথুরার একটি ফাস্ট ট্রাক কোর্টে মামলার বিচার শুরু হয়। সে নিজে অপরাধের কথা কবুল করেছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। ২৪ নভেম্বর তার বিরুদ্ধে সাক্ষ্য গ্রহণের প্রক্রিয়া শেষ হয়ে যায়। ২৫ নভেম্বরের মধ্যেই শুনানি প্রক্রিয়া শেষ হয়েছে গিয়েছিল। ডিএনএ পরীক্ষার রিপোর্টটুকু আসার অপেক্ষা করছিল আদালত। গত ৫ ডিসেম্বর সেই রিপোর্ট আদালতে জমা পড়ে।
সবকিছু দেখার পরেই শুক্রবার মামলার রায় দেয় আদালত। মাত্র ৫৭ দিনের মাথায় অভিযুক্ত সতীশকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে আদালত। দু’মাসেরও কম সময়ে এই ধরনের মামলার রায়দান নজিরবিহীন বলেই দাবি বিশেষজ্ঞদের।
ইউটিউবের বিজ্ঞাপন অশ্লীল, ৭৫ লক্ষ ক্ষতিপূরণ চাই! আর্জি খারিজ করে উল্টে জরিমানা করল কোর্ট