
I did not know him & have no knowledge of his financial circumstances. I only know that entrepreneurs must not allow business failure to destroy their self-esteem. That will bring about the death of entrepreneurship. https://t.co/H4ysr8Ov3U
— anand mahindra (@anandmahindra) July 30, 2019
৬০ বছর বয়সী ভি জি সিদ্ধার্থ সোমবার গাড়িতে বেঙ্গালুরু থেকে সকলেশপুর নামে এক জায়গায় গিয়েছিলেন। গাড়ি চালাচ্ছিলেন বাসবরাজ পাতিল। তিনি তিন বছর ধরে সিদ্ধার্থের কাছে কাজ করছেন।
ফেরার পথে সিদ্ধার্থ ম্যাঙ্গালুরুর দিকে গাড়ি ঘোরাতে বলেন। সন্ধ্যা সাতটা নাগাদ গাড়ি নেত্রাবতী নদীর ওপরে উল্লাল ব্রিজে উঠলে তিনি নেমে যান। চালককে বলেন, ব্রিজের শেষ প্রান্তে গিয়ে অপেক্ষা করতে। এক ঘণ্টা বাদেও তিনি না ফেরায় চালক তাঁর মোবাইলে ফোন করেন। দেখা যায়, শিল্পপতির ফোন সুইচড অফ। এরপর বাসবরাজ শিল্পপতির ছেলেকে খবর দেন। পুলিশকেও ফোন করেন।
সিদ্ধার্থর সন্ধানে পুলিশ ডগ স্কোয়াড আনে। কুকুরগুলি ব্রিজের মাঝখানে এক জায়গায় থেমে যায়। স্থানীয় এক মৎস্যজীবী জানান, তিনি ব্রিজ থেকে একজনকে পড়ে যেতে দেখেছেন। মঙ্গলবার দিনভর নেত্রাবতী নদীতে খোঁজাখুজি চলে। বুধবার ভোড় ছ’টায় নদীর পাড়ে সিদ্ধার্থের দেহ পাওয়া যায়। পুলিশ জানায় জলে ডুবেই তাঁর মৃত্যু হয়েছে।
কিছুদিন আগে সিদ্ধার্থ সিসিডির ম্যানেজমেন্ট ও কর্মীদের উদ্দেশে একটি চিঠি লেখেন। তাতে বিষাদের সুর স্পষ্ট। তিনি লিখেছেন, যথাসাধ্য চেষ্টা সত্ত্বেও আমি সিসিডিকে যথেষ্ট লাভজনক করে তুলতে পারিনি। আমার ওপর যাঁরা আস্থা রেখেছিলেন, তাঁরা হতাশ হয়েছেন। এজন্য আমি আন্তরিকভাবে দুঃখিত। কাউকে ঠকানো আমার উদ্দেশ্য ছিল না।
এই চিঠির কথা জানাজানি হতেই আনন্দ মাহিন্দ্রা টুইট করে শিল্পপতিদের সতর্ক করে দেন।