
কোভিডের অতি সংক্রামক ভ্যারিয়ান্ট ওমিক্রনে আক্রান্ত হয়েছেন ১৭০০ ভারতীয়। মহারাষ্ট্রে ওমিক্রন আক্রান্তের সংখ্যা ৫১০। ওই রাজ্যেই নতুন ভ্যারিয়ান্টে আক্রান্তের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। দ্বিতীয় স্থানে আছে দিল্লি। সেখানে আক্রান্তের সংখ্যা ৩৫১। কেরলে ১৫৬ জন, গুজরাতে ১৩৬ জন এবং তামিলনাড়ুতে ১২১ জন ওমিক্রনে আক্রান্ত হয়েছেন।
দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় কোভিডে মারা গিয়েছেন ১২৩ জন। রবিবার মারা গিয়েছিলেন ২৮৪ জন। সেই তুলনায় এদিন মৃত্যুর সংখ্যা কমেছে। অতিমহামারী শুরু হওয়ার পরে দেশে মারা গিয়েছেন মোট ৪ লক্ষ ৮১ হাজার ৮৯৩ জন। সোমবার কোভিড থেকে সেরে উঠেছেন ১০ হাজার ৮৪৬ জন। অতিমহামারী শুরু হওয়ার পরে দেশে সেরে উঠলেন ৩ কোটি ৪২ লক্ষ ৯৫ হাজার ৪০৭ জন।
ভারতে যতজন কোভিডে আক্রান্ত হয়েছেন, সেই তুলনায় অ্যাকটিভ কেসের হার ০.৪২ শতাংশ। সেরে ওঠার হার ৯৮.২০ শতাংশ। এখনও পর্যন্ত দেশে ১৪৫ কোটি ৬৮ লক্ষ ভ্যাকসিনের ডোজ দেওয়া হয়েছে। বর্তমানে সারা দেশেই বাড়ানো হয়েছে টেস্টিং-এর হার। ভারতে এখন সাপ্তাহিক পজিটিভিটি রেট ১.৬৮ শতাংশ। দৈনিক পজিটিভিটি রেট ৩.৮৪ শতাংশ। ইতিমধ্যে দেশে ১৫ থেকে ১৮ বছর বয়সীদের ভ্যাকসিন দেওয়া শুরু হয়েছে। কেন্দ্রীয় সরকার নির্দেশ দিয়েছে, কমবয়সীদের কেবল ভারত বায়োটেক নির্মিত কোভ্যাকসিন দিতে হবে।