
পরে তিনি বলেন, “আমরা যদি প্রত্যেককে প্রতিষেধক দিতে ব্যর্থ হই, তাহলে কোভিডের নতুন ভ্যারিয়ান্ট জন্ম নেবে। ভাইরাস সীমান্ত মানে না। নতুন ভ্যারিয়ান্ট ছড়িয়ে পড়লে দৈনন্দিন জীবন এবং অর্থনীতি থমকে যাবে।” গুয়াত্রেস বলেন, আন্তর্জাতিক মহলকে ‘স্বচ্ছতার সঙ্গে’ অতিমহামারীর মোকাবিলা করতে হবে।
মহাসচিব জানান, হু স্থির করেছিল, ২০২১ সালের মধ্যে বিশ্বের মোট জনসংখ্যার ৪০ শতাংশকে টিকা দিতে হবে। ২০২২ সালের মাঝামাঝির মধ্যে টিকা দেওয়া হবে জনসংখ্যার ৭০ শতাংশকে। পরে গুয়াত্রেস বলেন, “আমরা সেই লক্ষ্যমাত্রার ধারেকাছেও পৌঁছতে পারিনি।” তিনি বলেন, “লজ্জার কথা হল, ধনী দেশগুলিতে টিকাকরণের হার আফ্রিকার দেশগুলির তুলনায় সাতগুণ বেশি। ভ্যাকসিন দেওয়ার ক্ষেত্রে একপ্রকার সমতা থাকার দরকার ছিল।”
গুয়াত্রেস বলেন, ওষুধ কোম্পানিগুলির উচিত উন্নয়নশীল দেশগুলির পাশে দাঁড়ানো। তাদের প্রযুক্তি দিয়ে সাহায্য করা উচিত। তবেই আমরা অতিমহামারী পর্ব থেকে বেরিয়ে আসার পথ খুঁজে পাব।