
প্রণয় কুমারের বাড়ি ছিল নালগোন্ডা জেলার মিরইয়ালাগুড়া অঞ্চলে। অমৃতবর্ষিণী এখন সেখানেই আছেন। শুক্রবার গৌশল্য নিজের উকিলকে নিয়ে তাঁর সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলেন। তিনি নিজের মোবাইলে স্বামীর খুন হওয়ার দৃশ্য দেখিয়েছেন। অমৃতবর্ষিণী গৌশল্যকে জিজ্ঞাসা করেন, এখনও পর্যন্ত কতজন এই খুনের মামলায় শাস্তি পেয়েছেন? গৌশল্যর আইনজীবী তখন সেই মামলার নানা খুঁটিনাটি দিক ব্যাখ্যা করেন। তিনি জানান গৌশল্য নিজে মাদ্রাজ হাইকোর্টে বাবা-মায়ের জামিনের বিরোধিতা করেছেন ৫৮ বার।
অমৃতবর্ষিণী বলেন, আমিও চাই, যে সাতজন আমার স্বামীকে কুপিয়ে খুন করেছে, তাদের সবার ফাঁসি হোক। গৌশল্য প্রশ্ন করেন, তুমি কি আদালতে দাঁড়িয়ে খুনের ঘটনা বিস্তারিতভাবে বলতে পারবে? তা যদি পার, তাহলে অপরাধীরা নিশ্চয়ই শাস্তি পাবে। অমৃতবর্ষিণী বলেন, নিশ্চয়ই বলব।