বুধবারই সংবিধানের অনুচ্ছেদ ২৪৩ (কে) টুইট করেন রাজ্যের সাংবিধানিক প্রধান। তার একটি অংশে বলা রয়েছে, রাজ্য নির্বাচন কমিশনের যদি লোকলস্করের অভাব হয় তাহলে তারা রাজ্যপালকে জানাতে পারেন, রাজ্যপাল প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করবেন।
দ্য ওয়াল-এ গতকালই লেখা হয়েছিল, রাজ্যপাল হয়তো সৌরভ দাসকে কেন্দ্রীয় বাহিনীর কথা বলতে পারেন। কারণ ইতিমধ্যেই একসঙ্গে সমস্ত পুরসভার ভোট নিয়ে নির্বাচন কমিশন বলেছে, এত নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেই যে একসঙ্গে ১১৪টিতে ভোট করানো যাবে। তাই প্রথমে কলকাতা ও হাওড়ার ভোট ঘোষণা করেছিল কমিশন। কিন্তু রাজ্যপাল যেহেতু এখনও হাওড়া থেকে বালিকে আলাদা করার বিলে সই করেননি তাই হাওড়ার ভোট কবে হবে তা নিয়ে ধোঁয়াশা রয়েছে। এসবের মধ্যেই শুধু কলকাতার নির্ঘণ্ট ঘোষণা করে দিয়েছে কমিশন। এদিন হলও তাই। কলকাতায় প্রয়োজনে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করার কথা বললেন রাজ্যের সাংবিধানিক প্রধান।
যদিও রাজ্যপালের পরামর্শ কমিশন গ্রহণ করবে কি না তা নিয়ে সংশয় রয়েছে। কারণ ইতিমধ্যেই অভিযোগ উঠেছে, কমিশন চলছে নবান্নের নির্দেশে। যা হওয়ার কথা নয়। এখন দেখার শনিবারের মধ্যে কী রিপোর্ট দেয় রাজ্য নির্বাচন কমিশন।