
মুখ্যমন্ত্রী বাসবরাজ বোম্মাই, কোলারের সাংসদ এস মুনিস্বামী ও শিক্ষা দপ্তরের অফিসারদের হস্তক্ষেপ চেয়েছেন কিছু প্রাক্তনী। একজনের অভিমত, এই স্কুলে শুক্রবারের নমাজে সম্মতি দেওয়ার কোনও ইতিহাস ছিল না, এতে একটা ভুল নজির তৈরি হল। ফের যাতে এমন না হয়, তা সুনিশ্চিত করতে শিক্ষা দপ্তরের হস্তক্ষেপ দাবি করেন তিনি। স্কুল কর্তৃপক্ষের সম্মতিতে প্রতি সপ্তাহেই নমাজ পাঠ হচ্ছে বলেও অভিযোগ করেন আরেক অভিভাবক।
যদিও প্রতি সপ্তাহে নমাজ পাঠের অভিযোগ খারিজ করে স্কুলের জনৈক শিক্ষিকার দাবি, শুধু গত শুক্রবারই এটা হয়েছে, যখন মধ্যাহ্নভোজের সময় তিনি বাকি শিক্ষকরা স্কুলে ছিলেন না। তিনি ব্লক এডুকেশন অফিসারের কাছ থেকে ফোন পেয়ে জানতে পারেন, স্কুলে নমাজ পাঠ হচ্ছে। সঙ্গে সঙ্গে তিনি স্কুলে ছুটে ফিরে গিয়ে দেখেন, মুসলিম ছাত্ররা নমাজ পড়ছে। শনিবারই স্কুলে প্রাক্তনী, পড়ুয়াদের একাংশের অভিভাবক ও হিন্দু সংগঠনগুলির বিক্ষোভে উত্তেজনা ছড়ায়। পুলিশ গিয়ে তাদের বুঝিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। তবে গোটা ঘটনায় পুলিশের কাছে কোনও অভিযোগ দায়ের হয়নি।