
আন্তর্জাতিক বাজারেও এখন সোনার দাম কমেছে তিন সপ্তাহের মধ্যে সবচেয়ে বেশি। আমেরিকার গোল্ড ফিউচার ০.২ শতাংশ কমে হয়েছে ১৭৯৪ ডলার। ব্যবসায়ীরা এখন আমেরিকার মুদ্রাস্ফীতি সংক্রান্ত তথ্য প্রকাশের জন্য অপেক্ষা করছেন। মুদ্রাস্ফীতির তথ্য প্রকাশিত হলে আমেরিকার ফেডারেল রিজার্ভে সুদের হার বাড়তে পারে।
পর্যবেক্ষকদের ধারণা, ডিসেম্বরে আমেরিকার মুদ্রাস্ফীতির হার হতে পারে ৫.৪ শতাংশ। অনেক ক্ষেত্রে সোনার দামের হ্রাসবৃদ্ধি মুদ্রাস্ফীতির ওপরে নির্ভর করে। তাছাড়া আমেরিকার ব্যাঙ্কে সুদের হারের ওপরেও আন্তর্জাতিক বাজারে সোনার দাম অনেকাংশে নির্ভরশীল।
রিলায়েন্স সিকিউরিটিজের সিনিয়র রিসার্চ অ্যানালিস্ট শ্রীরাম আয়ার বলেন, সোনার দাম সম্ভবত আরও কমবে। আগামী দিনে ১০ গ্রাম সোনার দাম হতে পারে ৪৭ হাজার ২০০ টাকার কাছাকাছি। রুপোর দাম সম্পর্কে আয়ার বলেন, আন্তর্জাতিক বাজারে দামের সঙ্গে সঙ্গতি রেখে সোমবার সকালে ভারতের বাজারেও ওই ধাতুর দাম কমেছে। আগামী দিনে রুপোর দাম আরও কমতে পারে।