
ভূস্বর্গ নয়’, ‘নরক’ কাশ্মীর ছাড়ছেন আতঙ্কিত পন্ডিত সহ সংখ্যালঘুরা, দুষছেন সরকারকেও
পুজোর পরেই স্কুল চালু করার প্রক্রিয়া শুরু হয়ে যাবে, আগেই জানিয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেই মতো সরকারি স্কুলগুলি সংস্কারের জন্য শিক্ষা দফতরের তরফে বরাদ্দ করা হয়েছে মোটা টাকা। পুজোর আগে কিছু হবে না, তবে পুজোর ছুটির পর থেকেই সেই সংস্কারের কাজ শুরু হয়ে যাবে। সরকার থেকে নভেম্বরের মধ্যেই তা সম্পন্ন করতে বলা হয়েছে। তা যদি হয়, সরকারি স্কুলের দরজা পড়ুয়াদের জন্য খুলতে এখনও দুই থেকে তিন মাস। তবে বেসরকারি ইংরেজি মাধ্যম স্কুলগুলি সেই পথে হাঁটছে না। পুজোর পরেই ইচ্ছুক পড়ুয়াদের জন্য স্কুল, ক্লাসরুম খুলে দিচ্ছে তারা।
অনেক বেসরকারি স্কুলের অভিভাবকরা স্কুল কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছেন, বাড়িতে বসে অনলাইনে পরীক্ষা দিতে চায় না তাঁদের সন্তানরা। কারণ অনেক ক্ষেত্রেই নেটওয়ার্কের সমস্যা হয়, অনলাইন পরীক্ষা দেওয়ার মতো উপযুক্ত ডিভাইস অনেকের কাছেই হয়তো নেই, আর অনেকেই প্রযুক্তিতে এখনও স্বচ্ছন্দ নন। তাই সব মিলিয়ে স্কুলে বসে লিখিত পরীক্ষার ব্যবস্থা করা গেলেই ভাল, জানিয়েছেন কিছু পড়ুয়ার অভিভাবকরা।
এই পরিস্থিতিতে পুজোর ছুটি অর্থাৎ লক্ষ্মী পুজোর পর থেকেই শহরের একাধিক বেসরকারি স্কুলগুলিতে ছাত্রছাত্রীরা অসলাইন পরীক্ষায় বসতে চলেছে। তবে যারা চাইবে তারা বাড়ি থেকে অনলাইনেই পরীক্ষা দিতে পারবে। লা মার্টিনার্স, ক্যালকাটা গার্লস স্কুলে এই মর্মেই প্রস্তুতি শুরু হয়ে গেছে। আর স্কুলে গিয়ে পরীক্ষা দিতে চেয়েছে এমন পড়ুয়ার সংখ্যা খুব বেশি নয়। তবে সীমিত হলেও তাঁদের ইচ্ছেকে মান্যতা দেবে কর্তৃপক্ষ।