
এরই মধ্যে ইস্টবেঙ্গলে ঘুরে গিয়েছেন বাংলাদেশের (Bangladesh) বসুন্ধরা গ্রুপের (Basundhara Group) ম্যানেজিং ডিরেক্টর সায়েন সোবহান। তিনি আবার শেখ রাসেল আবাহনী ক্লাবের নামী কর্তাও। তাঁকে লাল হলুদ ক্লাবের পক্ষ থেকে আজীবন সদস্যপদ দেওয়া হয়েছে। বুধবার ক্লাবের পক্ষ থেকে সহসচিব তথা শ্যাম জুয়েলার্সের কর্ণধার রূপক সাহা বলেছেন, ‘‘আমাদের কাছে বাংলাদেশের ওই ক্লাবের আমন্ত্রনপত্র এসেছে। এর মধ্যেই যাব আমরা।’’
ক্লাবের নামী কর্তা দেবব্রত সরকার বলছেন, ‘‘শুক্রবারই সব ঠিক থাকলে আমরা বাংলাদেশে যাব। কারণ ভিসার ব্যাপার রয়েছে। বসুন্ধরা গ্রুপকে আমরা প্রস্তাব দেব বিনিয়োগ নিয়ে, দেখি ওরা কী করে।’’ বাংলাদেশ গ্রুপটি যে লাল হলুদের সঙ্গে চুক্তি করতে আগ্রহী, সেটি অবশ্য সম্প্রতি ওপার বাংলার নামী সংস্থার কর্ণধার বলে গিয়েছেন।
Ukraine: ফুটবল ছেড়ে হাতে বন্দুক, দেশরক্ষার কাজে যুদ্ধে শামিল ইউক্রেনের কিংবদন্তি ফুটবলার
দুই বাংলার সঙ্গে সেতুবন্ধন রচনা করতে পারে ইস্টবেঙ্গল ক্লাব। ওপার বাংলায় বহু মানুষ ইস্টবেঙ্গলের সমর্থক। বসুন্ধরার নিজস্ব ক্লাবও রয়েছে, তারা একটি সংবাদমাধ্যমও পরিচালিত করে।
আইএসএলের শেষ ম্যাচের পরেই শ্রী সিমেন্টের সঙ্গে সম্পর্কছিন্ন হবে লাল হলুদ ক্লাবের। শ্রী সিমেন্টের দাবি, তারা দু’মরসুমে মোট ১০০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করেছে, কিন্তু কোনও ফল পায়নি। ইস্টবেঙ্গল ক্লাবের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, তাদের ক্লাবের নাম ভাঙিয়ে শ্রী সিমেন্টই বরং কোটি কোটি টাকার ব্যবসা করেছে।
শ্রী সিমেন্টের এক আধিকারিক এদিন বলেছেন, ‘‘কোয়েস থাকার সময় যে অর্থ ফুটবলারদের জন্য বকেয়া ছিল, সেই অর্থ আমরা দেব না। আর ব্যবসার কথা ওরা কী করে বলছে, যে দলটি লিগের একেবারে শেষে শেষ করে, তাদের কর্তারা এরকম বললে হাসি পায়। দলের পারফরম্যান্সের প্রভাবও আমাদের ব্যবসায় পড়েছে।’’