
চিঠিতে রাহুল লিখেছেন, “গত বছরে আমি দিল্লিতে এক ধর্ষিতাকে নিয়ে সরব হয়েছিলাম। আন্দোলনরত কৃষকদের সমর্থনে দাঁড়িয়েছিলাম। মানবাধিকার নিয়ে কথা বলেছিলাম। ঠিক সেই সময়টিতেই আমার টুইটার অ্যাকাউন্ট সাসপেন্ড করা হয়েছিল। বিষয়টি কাকতালীয় নাও হতে পারে।”
প্রাক্তন কংগ্রেস সভাপতি দাবি করেন, তাঁর কাছে খবর আছে, সরকারের ব্যাপক চাপের মুখে পড়েছে টুইটার ইন্ডিয়া। সরকার চায়, রাহুল যেন টুইটারের প্ল্যাটফর্মটি ব্যবহার করতে না পারেন। সেজন্য কোনও যুক্তিগ্রাহ্য কারণ ছাড়া কিছুদিনের জন্য আমার অ্যাকাউন্ট সাসপেন্ড করা হয়েছিল। রাহুলের কথায়, “আমি টুইটারে যে ছবিগুলি পোস্ট করেছিলাম, সেই ছবিগুলি আরও অনেকে পোস্ট করেছিলেন। এমনকি সরকারি টুইটার হ্যান্ডেল থেকেও তার অনেক ছবি পোস্ট করা হয়। কিন্তু কেবল আমার টুইটার অ্যা কাউন্ট বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল।”
পরে রাহুল লিখেছেন, “আমি কোটি কোটি ভারতীয়ের পক্ষ থেকে টুইটারকে অনুরোধ করছি, নিজেদের দেশবিরোধী কার্যকলাপে ব্যবহৃত হতে দেবেন না।”