
🆕 WHO has granted emergency use listing (EUL) to #COVAXIN® (developed by Bharat Biotech), adding to a growing portfolio of vaccines validated by WHO for the prevention of #COVID19. pic.twitter.com/dp2A1knGtT
— World Health Organization (WHO) (@WHO) November 3, 2021
কোভ্যাক্সিন হু-এর অনুমোদন পাওয়ার ফলে যাঁরা যাঁরা এই ভ্যাক্সিন নিয়েছেন তাঁদের বিদেশযাত্রায় আর কোনও সমস্যা থাকছে না। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার থেকে জরুরি ভিত্তিতে আবেদনের জন্য দীর্ঘদিন ধরেই চেষ্টা চালাচ্ছিল ভারত বায়োটেক।
দিনাজপুরের গ্রামে চার নাতনি নিয়ে অকূল পাথারে বৃদ্ধ দম্পতি! সম্বল নেই কানাকড়িও
গত জুলাই মাসের গোড়ার দিকে হু-র শীর্ষ বিজ্ঞানী সৌম্যা স্বামীনাথন জানিয়েছিলেন, চার থেকে ছয় সপ্তাহের মধ্যে অনুমোদন পেতে পারে কোভ্যাক্সিন। তিনি বলেছিলেন, অনুমোদন পাওয়ার জন্য কিছু নির্দিষ্ট প্রক্রিয়ার মধ্যে দিয়ে যেতে হবে ভ্যাকসিন নির্মাতা সংস্থাকে। সুরক্ষাজনিত তথ্য, সম্পূর্ণ ট্রায়ালের তথ্য পেশ করতে হবে, এমনকি অনুমোদন পাওয়ার জন্য উৎপাদনের গুণমান সংক্রান্ত তথ্যও দিতে হবে।
ভারত বায়োটেক জানিয়েছিল, তারা ক্লিনিকাল ট্রায়ালের যাবতীয় তথ্য সহ ভ্যাকসিনের এফিকেসি সমস্তটাই পেশ করেছে। যে সমস্ত করোনা রোগীরা কোভ্যাক্সিনের জেরে উপসর্গ নিয়ে আক্রান্ত হয়েছেন তাঁদের দেহে এই ভ্যাকসিন ৭৭.৮ শতাংশ কার্যকরী বলে বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থাকে জানায় ভারত বায়োটেক। এছাড়াও ভারতের হায়দরাবাদের ভ্যাকসিন প্রস্তুতকারী এই সংস্থা জানিয়েছে, ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের বিরুদ্ধে ৬৫.২ শতাংশ প্রোটেকশন এই ভ্যাকসিন দিতে পারবে।
এর পরেই সব দিক খতিয়ে দেখে ইতিবাচক সিদ্ধান্ত নিল হু।