
দ্য ওয়াল ব্যুরো: ভারত জোড়ো যাত্রায় তুমুল সাড়া পাচ্ছেন রাহুল গান্ধী। কংগ্রেসের বাইরে সাধারণ মানুষ তো বটেই, নাগরিক সমাজের লোকজনও পা মেলাচ্ছেন রাহুলের সঙ্গে। যাত্রার এই সাফল্য নিয়ে এবার বিজেপি সহ গেরুয়া শিবিরকে কটাক্ষ করা শুরু করল কংগ্রেস (Congress Taunts BJP)।
মধ্যপ্রদেশের (MadhyaPradesh) প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী দিগ্বিজয় সিং রাহুলের ভারত জোড়ো যাত্রার প্রস্তুতি কমিটির প্রধান। ক’দিন পর রাহুলরা মধ্যপ্রদেশের ইন্দোরে পৌঁছবেন। আজ নিজের রাজ্যে যাত্রার প্রস্তুতি সারতে গিয়ে প্রবীণ এই কংগ্রেস নেতা বলেন, ভারত জোড়ো যাত্রার (Bharat Jodo Yatra) সাফল্যে চিন্তিত হিন্দুত্ববাদীরা। মোহন ভাগবত তাই মসজিদ, মাদ্রাসায় যেতে শুরু করেছেন। দেশে ফিরে প্রধানমন্ত্রী মোদী টুপি ( নেহরু টুপি) পরা শুরু করবেন।
প্রসঙ্গত, আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবত মাস খানেক আগে দিল্লির একটি মসজিদে গিয়ে একান্তে সেখানকার ইমামের সঙ্গে বৈঠক করেন। দিন কয়েক পর রাজধানীর একটি মাদাসাতেও যান তিনি। এরই ফাঁকে প্রাক্তন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার এসওয়াই কুরেশি সহ সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের তিন বিশিষ্টজনের সঙ্গেও বৈঠক করেন ভাগবত।
কংগ্রেস নেতার দাবি, এসবই রাহুলের যাত্রার প্রতিক্রিয়া। দিগ্বিজয়ের মতো আর এক কংগ্রেস নেতা জয়রাম রমেশও একই দাবি করেন।
কংগ্রেসের এমন বক্তব্যের উদ্দেশ্য দুটি বলে রাজনৈতিক মহলের অভিমত। প্রথমত, যাত্রার প্রায় অর্ধেক পথ পেরনোর পর কংগ্রেস চাইছে এখন রাজনৈতিক মহল থেকে আরও প্রতিক্রিয়া আসুক। কিন্তু রাহুলের অভিযান নিয়ে গোড়ায় বিজেপি নানা কটূক্তি করলেও পরে নীরব থাকার সিদ্ধান্ত নেয় দল। রাহুলের অভিযানের নাম ভারত জোড়ো যাত্রা। সেই কারণেই কংগ্রেস নেতাকে আক্রমণের পথে হাঁটছে না গেরুয়া শিবির। কিন্তু এখন কংগ্রেসই চাইছে অভিযান নিয়ে চড়ুক রাজনৈতিক উত্তাপ।
দ্য ওয়াল ব্যুরো: ভারত জোড়ো যাত্রায় তুমুল সাড়া পাচ্ছেন রাহুল গান্ধী। কংগ্রেসের বাইরে সাধারণ মানুষ তো বটেই, নাগরিক সমাজের লোকজনও পা মেলাচ্ছেন রাহুলের সঙ্গে। যাত্রার এই সাফল্য নিয়ে এবার বিজেপি সহ গেরুয়া শিবিরকে কটাক্ষ করা শুরু করল কংগ্রেস।
মধ্যপ্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী দিগ্বিজয় সিং রাহুলের ভারত জোড়ো যাত্রার প্রস্তুতি কমিটির প্রধান। ক’দিন পর রাহুলরা মধ্যপ্রদেশের ইন্দোরে পৌঁছবেন। আজ নিজের রাজ্যে যাত্রার প্রস্তুতি সারতে গিয়ে প্রবীণ এই কংগ্রেস নেতা বলেন, ভারত জোড়ো যাত্রার সাফল্যে চিন্তিত হিন্দুত্ববাদীরা। মোহন ভাগবত তাই মসজিদ, মাদ্রাসায় যেতে শুরু করেছেন। দেশে ফিরে প্রধানমন্ত্রী মোদী টুপি ( নেহরু টুপি) পরা শুরু করবেন।
প্রসঙ্গত, আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবত মাস খানেক আগে দিল্লির একটি মসজিদে গিয়ে একান্তে সেখানকার ইমামের সঙ্গে বৈঠক করেন। দিন কয়েক পর রাজধানীর একটি মাদাসাতেও যান তিনি। এরই ফাঁকে প্রাক্তন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার এসওয়াই কুরেশি সহ সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের তিন বিশিষ্টজনের সঙ্গেও বৈঠক করেন ভাগবত।
কংগ্রেস নেতার দাবি, এসবই রাহুলের যাত্রার প্রতিক্রিয়া। দিগ্বিজয়ের মতো আর এক কংগ্রেস নেতা জয়রাম রমেশও একই দাবি করেন।
কংগ্রেসের এমন বক্তব্যের উদ্দেশ্য দুটি বলে রাজনৈতিক মহলের অভিমত। প্রথমত, যাত্রার প্রায় অর্ধেক পথ পেরনোর পর কংগ্রেস চাইছে এখন রাজনৈতিক মহল থেকে আরও প্রতিক্রিয়া আসুক। কিন্তু রাহুলের অভিযান নিয়ে গোড়ায় বিজেপি নানা কটূক্তি করলেও পরে নীরব থাকার সিদ্ধান্ত নেয় দল। রাহুলের অভিযানের নাম ভারত জোড়ো যাত্রা। সেই কারণেই কংগ্রেস নেতাকে আক্রমণের পথে হাঁটছে না গেরুয়া শিবির। কিন্তু এখন কংগ্রেসই চাইছে অভিযান নিয়ে চড়ুক রাজনৈতিক উত্তাপ।