
দ্য ওয়াল ব্যুরো: করোনা রিপোর্ট নিয়ে পরিবারের মধ্যেই এক বিভ্রান্তিকর পরিস্থিতি সৃষ্টি হচ্ছে। একই উপসর্গ থাকা সত্ত্বেও একজনের পজিটিভ তো আরেকজনের নেগেটিভ! এমনই রিপোর্টে পরিবারের মধ্যেই তৈরি হচ্ছে বিভ্রান্তি।
সবচেয়ে বড় অসুবিধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে আইসোলেশন নিয়ে। পজিটিভ হওয়ায় আইসোলেশনে থাকতে হচ্ছে, কিন্তু একই পরিবারের আরেক সদস্যর নেগেটিভ আসায় তাঁকে আইসোলেশনে থাকতে হবে কি না সেই নিয়ে হয়রানি হচ্ছে মানুষ। তাঁরা বুঝে উঠতে পারছেন না এমন পরিস্থিতিতে কি করা উচিৎ।
এদিকে, চিকিৎসক বা স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন যে, যদি পরিবারের কারোর উপসর্গ আছে, এবং করোনা রিপোর্ট পজিটিভ, এমন হলে অপর কারোর নেগেটিভ হলেও আইসোলেশনে থাকতে হবে। শহরে এমন অনেক উদাহরণ সামনে এসেছে, যেখানে পরিবারের মধ্যেই রিপোর্টে ভিন্নতা দেখা গেছে, উপসর্গ থাকা সত্ত্বেও।
চিকিৎসকদের মতে, উপসর্গ থাকলেই বিচ্ছিন্ন থাকুন। অর্থাৎ রিপোর্টে খুব একটা জোর দিতে নারাজ অনেকেই। পরিবারের একজনের করোনা রিপোর্ট পজিটিভ আসা মানেই পরিবারের মধ্যে ভাইরাস ছড়ানোর সম্ভাবনা থাকছে। এমন পরিস্থিতিতে আইসোলেশনে থাকাই শ্রেয় বলে মনে করছেন চিকিৎসক মহল।
এমনিতেই হুহু করে বাড়ছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা। দোসর ওমিক্রন। করোনার এই ঢেউয়ে ভাইরাসটি খুব দ্রুত সংক্রমণ হচ্ছে, যা চিন্তায় রাখছে সকলকে। যদিও আক্রান্তদের মধ্যে অনেকেই বাড়ি থেকেই সুস্থ হচ্ছেন। এতে হাসপাতালের ওপর চাপ কমছে।