
এই প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ইফ দেয়ার ইজ এনি গ্যাপ, আই উইল অ্যাক্ট অ্যাজ এ ব্রিজ। অর্থাৎ শিল্পপতিদের চাহিদা ও বাস্তবের মধ্যে যদি কোনও ফারাক থাকে, আমি সেতু হিসাবে কাজ করব।
পর্যবেক্ষকদের মতে, ভারতের অর্থনীতির মন্দা কাটাতে প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগ সাহায্য করবে। মোদী স্বপ্ন দেখেন, আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে ভারতের অর্থনীতির আয়তন হবে ৫ হাজার কোটি ডলার। সেই স্বপ্ন পূরণ করতেও সাহায্য করতে পারে প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগ।
দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় আসার পরে মোদী বিনিয়োগকারীদের স্বার্থে বেশ কয়েকটি পদক্ষেপ নিয়েছেন। কর্পোরেট সংস্থাগুলিকে বিপুল পরিমাণে করছাড় দেওয়া হয়েছে। অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমন বলেছেন, এর ফলে নতুন বিনিয়োগ হবে। তাতে সুবিধা হবে ম্যানুফ্যাকচারিং ক্ষেত্রের।
মোদী এদিন বলেন, সারা বিশ্বে যখন প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগ কমছে, তখন ভারতে বাড়ছে। সরকার গত পাঁচ বছরে যে সংস্কার করেছে, তাতেই বেড়েছে বিদেশি বিনিয়োগ। ভারতে চারটি ফ্যাক্টর বিদেশি বিনিয়োগে সাহায্য করেছে। সেগুলি হল গণতন্ত্র, জনসংখ্যা, চাহিদা ও সরকারের সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা।