
দিলীপ ঘোষ বলির পাঁঠা, গরু নিয়ে থাকলেই পারতেন, কটাক্ষ সুখেন্দুশেখরের
জানা গেছে মৃত ওই বিজেপি কর্মীর নাম নারায়ণ দে। তিনি পেশায় ছিলেন টোটোচালক। তাঁর স্ত্রী পূর্ণিমা দের অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত শুরু হয়েছে। পূর্ণিমা জানিয়েছেন, তাঁর স্বামীকে এলাকায় সকলে বিজেপি সমর্থক হিসেবেই চিনত। গত ১৮ এপ্রিল একদম তৃণমূলের গুণ্ডা এসে তাঁর উপর হামলা চালায়। তাঁকে মারধর করে বলে অভিযোগ। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় পুলিশ। তারা সেখান থেকে নারায়ণ-সহ বাকি সকলকেই গ্রেফতার করে থানায় নিয়ে যায়।
থানা থেকে তিন দিন পর বেরিয়ে আসেন নারায়ণ। কিন্তু সেদিনের মারধরের ফলে তিনি অসুস্থ ছিলেন বলে জানিয়েছেন পূর্ণিমা দে। তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। দিন দিন অবস্থার অবনতি হতে থাকে। শেষমেশ ৬ মে মৃত্যু হয় নারায়ণ দের।
স্বামীর মৃত্যুর বিচার চেয়েছেন পূর্ণিমা দে। অপরাধীদের কড়া শাস্তির দাবি জানিয়েছেন তিনি। কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে ভোট পরবর্তী হিংসার বড় ঘটনাগুলির তদন্ত করছে সিবিআই। তারা এই নদিয়ার ঘটনায় ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩০২ নং ধারায় খুনের এফআইআর দায়ের করেছে। তদন্ত চলছে।