
যদিও সরকারিভাবে কানাডা এবং বাংলাদেশ সরকার এই ব্যাপারে কিছু জানায়নি। তবে দু-দেশের সংবাদমাধ্যম থেকে জানা গিয়েছে, নারী বিদ্বেষী এবং যৌন উত্তেজক অশালীন মন্তব্য করার দায়ে মন্ত্রিত্ব খোয়ানো আওয়ামি লিগের এই নেতাকে মধ্যপ্রাচ্যের কোনও বিমানে তুলে দেয় কানাডা প্রশাসন। তাঁকে জানানো হয়, মহিলাদের সম্পর্কে আপত্তিজনক মন্তব্য করার জন্যই প্রবেশাধিকার দেওয়া হল না।
এরই মধ্যে বাংলাদেশ প্রশাসনও প্রশ্নের মুখে পড়েছে মুরাদকে কূটনৈতিক পাসপোর্টে বিদেশ সফর করার অনুমতি দেওয়ায়। ওই পাসপোর্ট তিনি পেয়েছিলেন মন্ত্রী হওয়ার সুবাদে। কিন্তু গত সপ্তাহে তাঁকে মন্ত্রিসভা থেকে সরিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তাঁর মন্ত্রিসভার তথ্য প্রতিমন্ত্রী ছিলেন মুরাদ।
তাঁর বিরুদ্ধে প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার ছেলে তথা বিএনপির কার্যনির্বাহী চেয়ারম্যান তারেক রহমানের মেয়ে সম্পর্কে আপত্তিজনক মন্তব্য করার অভিযোগ ওঠে। এছাড়া টেলিফোনে এক অভিনেত্রীকে হুমকি দেওয়ার অভিযোগও সামনে আসে টেলিফোন কথপোকথনের টেপ ফাঁস হয়ে যাওয়ায়।