
তদন্ত শুরু করে চমকে যায় পুলিশও। কারণ সামনে আসে, নিজেরই বোনকে অপহরণ করে কাকার বাড়িতে নিয়ে গিয়ে কাকা ও দাদা মিলে চরম যৌন নির্যাতন করা হয় মেয়েটিকে। তার পরে প্রমাণ লোপাটের জন্য কাস্তে দিয়ে কেটে ফেলা হয় মাথা!
অবশেষে বিচার মিলল এই নৃশংসতার। সরকারি আইনজীবী তাহির খান জানিয়েছেন, ২৯ জন সাক্ষ্য দিয়েছেন এই মামলায়। খুনের অস্ত্রও উদ্ধার হয়েছিল অভিযুক্তের বাড়ি থেকে। আদালতে দোষীদের চরমতম শাস্তির পক্ষে সওয়াল করেছিলেন তিনি। বলেছিলেন, “এই দাদারই সুরক্ষা কামনা করে রাখি পরাত কিশোরী মেয়েটি। এ অপরাধ কোনও ভাবেই মেনে নেওয়া যায় না।”
আজ বৃহস্পতিবার, সাগর জেলার দায়রা আদালতের বিচারক উমাশঙ্কর আগরওয়াল ফাঁসির সাজা শোনান অভিযুক্তদের।