
বাবা স্বপন বর্মন রাজ্য পুলিশের কনেস্টবল। ছেলের এমন কাণ্ডে তিনিও খুশি। শুভায়ু ছোটবেলায় একবার গণেশের মুর্তি গড়ে তাক লাগিয়ে দিয়েছিল। তাই করোনা আবহে যখন বাড়ির বাইরে খেলাধুলো বন্ধ, তখন ছোট্ট বোনের আবদার মেটাতে মূর্তি গড়ার খেলায় মেতে উঠতে অসুবিধে হয়নি শুভায়ুর।
তাহেরপুরে কিডনি বেচেছেন একই এলাকার ৬ জন! অভাবের তাড়নায় বিপন্ন জীবন
বাঁশের কাঠামো থেকে শুরু করে খড়মাটি জোগাড় করে মাত্র ১৫ দিনেই দুর্গা প্রতিমা গড়ে বাড়ির সবাইকে আবারও তাক লাগিয়ে দিল সেই ছোট্ট ছেলে। কিন্তু মূর্তি যখন গড়াই হয়েছে তখন পরিবারের ইচ্ছে সেই মূর্তিই পুজো হবে। বিশেষ করে ঠাকুমার ইচ্ছে নমো নমো করে হলেও ষষ্ঠীতে ঘট বসিয়ে ফুল বেলপাতা ও চালকলা বাতাসা ও ফলমূল দিয়ে নাতির হাতে গড়া মূর্তিকে আপ্যায়ন করা।
শুভায়ুর হাতে তৈরি দুর্গাকে ঘিরেই পরিবারে যেন আলো ফুটল। পুজোর চারটে দিন আর মন খারাপ নয়। করোনার সময় বাড়ির পুজোতেই বেশ জমে যাবে পুজোর কটা দিন।