
সুকান্ত বলেন, “বন্দুকের নলের সামনে দাঁড় করিয়ে দুই প্রার্থীকে মনোনয়ন প্রত্যাহার করতে বাধ্য করিয়েছে তৃণমূল। যে দুটি ওয়ার্ডে এই ঘটনা ঘটেছে সেই দুটি ওয়ার্ড বন্দর এলাকার মধ্যে পড়ে। বুঝতেই পারছেন, কে বা কারা করিয়েছে।” যদিও সংবাদমাধ্যমের সামনে দুই প্রার্থীই বলেছেন, তাঁরা স্বেচ্ছায় মনোনয়ন প্রত্যাহার করেছেন।
গতকালই হাজরার মহারাষ্ট্র নিবাস হলে ১৪৪ জন প্রার্থীকে নিয়ে বৈঠক করেন সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। সেখানে তিনি বলেন, শান্তিপূর্ণ ভোট করতে হবে। কোনও রকমের অশান্তি করা যাবে না। যদি কোনও প্রার্থী বা ওই এলাকায় দল অশান্তি করে, মারপিট করে তাহলে দল তাদের বিরুদ্ধে পরবর্তী সময়ে ব্যবস্থা নেবে। বহিষ্কারের হুঁশিয়ারিও দিয়েছেন অভিষেক।
তারপর বিজেপির দুই প্রার্থীর মনোনয়ন প্রত্যাহার নিশ্চিত করেছে কমিশন। সুকান্ত মজুমদার এও বলেছেন, “ওসব শান্তিপূর্ণ ভোটের কথা আই ওয়াশ। লোক দেখানো। অভিষেকও জানেন স্থানীয় স্তরের তৃণমূল নেতারা শান্তিতে ভোট করাতে দেবেন না। কারণ পুরসভার ভোট তাদের কাছে করে খাওয়া সুনিশ্চিত করার ভোট।”