
ওই সংগঠনের পূর্ব কলকাতা (Kolkata) শাখার উদ্যোগে মৌলালির মোড়ে সকাল ১০’টা থেকে শুরু হয়েছে সই সংগ্রহ ও পথসভা। চলবে সন্ধা ৭’টা পর্যন্ত। এর আগে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের কাছে স্মারকপত্র পাঠিয়ে আনিস খানের মৃত্যুর তদন্তে তাদের হস্তক্ষেপ দাবি করা হয়েছে।
আনিসের অস্বাভাবিক মৃত্যুর ঘটনায় পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলে লাগাতার আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছে সিপিএমের ছাত্র-যুবদের সংগঠন এসএফআই এবং ডিওয়াইএফআই। সিপিএমের যুব নেত্রী মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায়-সহ বেশ কয়েকজন প্রতিবাদকারী জেলে বন্দি। এপিডিআর মীনাক্ষী-সহ ধৃতদের প্রতি পুলিশের আচরণের তীব্র নিন্দা করেছে। ধৃতদের উপর শারীরিক ও মানসিক নির্যাতনের অভিযোগ তুলেছে মানবাধিকার সংগঠনগুলি। এর আগে আলিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়াদের রাইটার্স অভিযান আটকাতেও পুলিশ মানবাধিকার হরণ করেছে বলে সংগঠনগুলির অভিযোগ।
নরেন্দ্রপুর থানার ঘটনা নিয়েও জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের হস্তক্ষের দাবি করেছে তারা। দিন কয়েক আগে ওই থানার সামনে পুলিশ একদল বিক্ষোভকারীকে বেধড়ক মারধর করে বলে অভিযোগ। বিক্ষোভকারীদের অনেকেই ছিল যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র। তাদের গ্রেফতার করে কোমরে দড়ি বেঁধে পুলিশ আদালতে পেশ করে বলে অভিযোগ। এক লেখকের গ্রেফতারির প্রতিবাদ জানাতে থানার সামনে বিক্ষোভ দেখাচ্ছিল ধৃতরা। এপিডিআর-এর সহ সম্পাদক আলতাফ আহমেদ বলেন, এ রাজ্যে পুলিশি সন্ত্রাসের ঘটনা দিন দিন বেড়েই চলেছে।
জেলে মেয়ের সঙ্গে দেখা করে মীনাক্ষীর বাবা-মা গেলেন আনিসের বাড়িতেও