
প্রিয়ঙ্কা থাকতেন রঙ্গা রেড্ডি জেলার কল্লুরু গ্রামে। বয়স ছিল ২৪। চাকরি করতেন সরকারি পশু হাসপাতালে। বুধবার রাতে হাসপাতাল থেকে ফেরার পথে তিনি ফোন করে বোনকে বলেন, ফাঁকা রাস্তায় একা দাঁড়িয়ে আছি। আমার বাইকের চাকা ভেঙে গিয়েছে। একজন আমাকে বলছে, তার গাড়িতে চাপিয়ে বাড়ি পৌঁছে দেবে। আমার বাইকও সারাতে নিয়ে যাবে। আমার খুব ভয় লাগছে…।
বৃহস্পতিবার প্রিয়ঙ্কার দেহের কাছেই তাঁর মোবাইল ফোনটি সুইচড অফ অবস্থায় পাওয়া যায়। দেহের কাছেই একটি টোল গেটে সিসিটিভি ক্যামেরা ছিল। পুলিশ তার ফুটেজ দেখে খুনের ব্যাপারে তথ্য পাওয়ার চেষ্টা করছে।
তেলঙ্গানায় কিছুদিন আগেই এক মহিলা রাজস্ব অফিসারকে তাঁর অফিসের ভিতরে পুড়িয়ে মারা হয়। হায়দরাবাদ থেকে অল্প দূরে আবদুল্লাপুরমেট তহশিল অফিসে ওই ঘটনা ঘটে।