
গোরখপুরে দাঙ্গার পরে যোগী গ্রেফতার হন। ১১দিন তাঁকে জেলে কাটাতে হয়। দাঙ্গার ঘটনায় সিবিআই তদন্ত চেয়ে ২০০৮ সালে এলাহাবাদ হাইকোর্টে মামলা করেন আসাদ হায়াত ও পারভেজ নামে দুই ব্যক্তি। ওই মামলার তদন্ত করে সিবি-সিআইডি। যোগীর টেপ করা ভাষণ পরীক্ষা করে তারা জানায়, ক্যাসেটটি জাল নয়। তিনি সত্যিই ওই ভাষণ দিয়েছিলেন।
২০১৮-র এলাহাবাদ হাইকোর্ট যোগী এবং অপর আটজনের বিরুদ্ধে তদন্তের আবেদন নাকচ করে দেয়। আবেদনকারীদের একজন, পারভেজ তখন সুপ্রিম কোর্টে যান। তাঁর আবেদনের প্রেক্ষিতে উত্তরপ্রদেশ সরকারকে নোটিশ জারি করেছে প্রধান বিচারপতি দীপক মিশ্রর নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ।