
পুলিশ বলেছে, আইপিএস পরিচয় দিয়ে এনএসজি ক্যাম্পাসে নির্মাণ কাজের বরাত পাইয়ে দেওয়ার নামে বহু লোকের কাছ থেকে কোটি কোটি টাকা নিয়েছেন। এনএসজির নামে জাল অ্যাকাউন্ট খোলা হয়েছিল এজন্য। জালিয়াতির সব টাকা ওই অ্যাকাউন্টে জমা হত। অ্যাকাউন্টটি খুলেছিলেন তাঁর মেয়ে ঋতু, যিনি আবার অ্যাক্সিস ব্যাঙ্কের ম্যানেজার। অর্থাত রীতিমতো প্ল্যানমাফিক জালিয়াতি করেছেন প্রবীণ। দিনকয়েক আগে কয়েক কোটি টাকার স্বর্ণমুদ্রাও নাকি কেনেন।
শেয়ার বাজারে লগ্নি করে ৬০ লাখ টাকা লোকসান হয়েছিল প্রবীণের। সেই ক্ষতি পুষিয়ে দিতে তিনি জালিয়াতি, প্রতারণার আশ্রয় নেন বলে জানিয়েছেন গুরগাঁও পুলিশের এসিপি ক্রাইম প্রীত পাল সিং।
পুলিশ সূত্রে আরও খবর, সম্প্রতি প্রবীণের আগরতলায় পোস্টিং পান। কিন্তু অবৈধ রোজগার করে এত প্রচুর টাকা কামিয়ে ফেলেন যে মনে ভয় ধরে যায়, এই বুঝি ধরা পড়ে যাবেন। দিনকয়েক আগে নিজের পদ থেকে ইস্তফা দেন তিনি। কিন্তু শেষরক্ষা হল কই? আইনের লম্বা হাত তাঁকে ছুঁয়ে ফেলল।