ছবি সৌজন্যে- পিক্স্যাবে
শেষ আপডেট: 14th November 2024 01:41
দ্য ওয়াল ব্যুরো: সারাদিনের ব্যস্ততা, কাজের চাপ-সহ একাধিক কারণে মুড সুইং হতে পারে যে কারও। কিন্তু প্রেগনেন্সির সময় মুড সুইংয়ের পরিমাণ বাড়ে। মেজাজ বদলে যায় মাঝে মাঝেই। এখন ভাল লাগছে কিন্তু ঠিক পরের মুহূর্তেই বিরক্ত লাগতে পারে। এটা কোনও অস্বাভাবিক বিষয় নয় বা কারও একার সঙ্গে এমন হচ্ছে তাও নয়।
প্রেগনেন্সির সময়ে হরমোনের পরিবর্তনের জন্য অ্যাংজাইটি বেড়ে যাওয়া, ভয় পাওয়া, নার্ভাস হয়ে যাওয়ার মতো ঘটনা হতেই পারে। এগুলো স্বাভাবিক বিষয় হলেও এড়িয়ে না যাওয়াই ভাল। এই সময়ে নিজেকে ভাল রাখা জরুরি। তাই অ্যাংজাইটি, ডিপ্রেশনকে দূরে রাখতে ট্রাই করা যেতে পারে এগুলি
নিজেকে ব্যস্ত রাখা
একা বসে থাকলে এই সময়ে খারাপ লাগতে পারে। হাইপার টেনশনের সমস্যা হতে পারে। তাই বেশি করে পরিবারের সঙ্গে সময় কাটালে ভাল। পরিবার দূরে থাকলে ফোন বা ভিডিও কলে নিজের কথা তাদের সঙ্গে শেয়ার করা যেতে পারে। সঙ্গীর সঙ্গে বেশি করে সময় কাটালেও মন ভাল থাকবে।
পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুম
প্রেগনেন্সির সময় সারাদিনই ঘুম ঘুম ভাব থাকতে পারে। ক্লান্ত লাগতে পারে। তাই যখন মনে হবে ঘুমোতে ইচ্ছে করছে, ঘুমিয়ে পড়াই ভাল। সঠিক পরিমাণ বিশ্রাম ও ঘুম হলে শরীর ভাল থাকবে। মেজাজও খিটখিটে হবে না।
গান শোনা
যখনই মনে হচ্ছে কিছু ভাল লাগছে না। বিরক্ত লাগছে, তখন নিজেকে সময় দেওয়া সবচেয়ে বেশি জরুরি। শান্ত কোনও জায়গায় বসে পছন্দের গান শুনলে মন ভাল হয়ে যেতে পারে। গান শুনেই দিন শুরু করা যেতে পারে। গান গাইতে ভালবাসলে তো কথাই নেই।
ভাললাগার খাবারে ডুব দেওয়া
প্রেগনেন্সির সময় খাওয়া দাওয়া নিয়ে তেমন বাধা থাকে না। এই সময়ে কিছু খেতে ইচ্ছে করলে শরীর বুঝে খেয়ে নিতে পারেন। ওজন বেড়ে যাওয়ার কথা ভেবে নিজেকে দূরে সরিয়ে রাখলে অজান্তেই মেজাজ খারাপ হতে পারে।