
আন্তর্জাতিক তেলের বাজারে তেলের দাম তিন বছরে সর্বোচ্চ হয়েছে ৮৫ ডলার প্রতি ব্যারেল। তার ধাক্কায় বেড়েই চলেছে দেশে পেট্রল, ডিজেলের দাম। তাই কেন্দ্রকে আক্রমণ চিদম্বরমের। সংবাদ সংস্থা রয়টার্সের সংযোজন, করোনা বিধিনিষেধ শিথিল হওয়ার ফলে যাতায়াতে বিধিনিষেধ শিথিল হচ্ছে। জ্বালানির চাহিদা বাড়ছে। আগামী কয়েক মাসে চাহিদার তুলনায় সরবরাহে ঘাটতি দেখা যেতে পারে। বৃহস্পতিবার ইন্টারন্যাশনাল এনার্জি এজেন্সি জানায়, তেলের চাহিদা দৈনিক ৫লক্ষ ব্যারেল বাড়তে পারে।
গতকাল শুক্রবারও ঘরোয়া বাজারে পেট্রল, ডিজেলের দাম ৩৫ পয়সা বেড়ে রাজধানীতে লিটারপিছু ছিল ১০৫.১৪ টাকা ও ৯৩.৮৭ পয়সা যথাক্রমে।
তাঁর দেখা এতগুলি সরকারের মধ্যে প্রধানমন্ত্রী মোদী নেতৃত্বাধীন সরকারকে ‘সবচয়ে লোভী’ বলে কটাক্ষ করে চিদম্বরম বলেন, অর্থবহ, ইতিবাচক লক্ষ্যে কর বাড়ানো উচিত এবং কেন্দ্রের উচিত খরচের সংস্থান করতে রাজস্ব আদায়ে একটি মাত্র উত্সের ওপর ভরসা না করা। পেট্রল, ডিজেলের ওপর কর পশ্চাদমুখী পদক্ষেপ কেননা জ্বালানির ওপর গরিব, বড়লোককে সমান পরিমাণ কর দিতে হচ্ছে!
প্রসঙ্গত, ইন্ডিয়ান অয়েল, ভারত পেট্রলিয়াম, হিন্দুস্তান পেট্রলিয়ামের মতো সরকারি তেল সংস্থাগুলি আন্তর্জাতিক বাজারে অশোধিত তেলের দাম ও ডলার-টাকার বিনিময় হারের ওপর বিচার করে দৈনিক ভিত্তিতে জ্বালানির দাম সংশোধন করে।