Date : 14th Jul, 2025 | Call 1800 452 567 | info@thewall.in
এসএসসি-র সময়সীমা বাড়ল, তবু উপেক্ষিত স্পেশাল বি.এড প্রার্থীরা, ফের মামলা হাইকোর্টেস্বামী-স্ত্রীর গোপনে রেকর্ড করা ফোনালাপ, ডিভোর্স মামলায় গ্রহণযোগ্য সাক্ষ্যপ্রমাণ: সুপ্রিম কোর্টঝাড়গ্রামের জঙ্গল ফিরিয়ে আনছে প্রাণ, বাড়ছে হাতি-নেকড়ে-হরিণ, বনবিভাগে স্বস্তির হাওয়াEng vs Ind: চতুর্থ ইনিংসে ঋষভ পন্থের গড় ৫২, জাদেজা-সুন্দরদের পরিসংখ্যান কিন্তু ভীতিকরদু’বার বদলানো হয়েছিল ফুয়েল কন্ট্রোল ইউনিট, তাও ড্রিমলাইনার ভেঙে পড়ল কেন, উঠছে প্রশ্ন'ওরাই দেশটা শেষ করেছে!' কানাডায় আবর্জনা ফেলার ভিডিও ভাইরাল হতেই সমালোচনার মুখে ভারতীয়রানিমিশা প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড রদ একপ্রকার অসম্ভব, সুপ্রিম কোর্টে জানাল কেন্দ্র১৮ জুলাই মোদীর সভায় আমন্ত্রিত দিলীপ, শমীকের হাত ধরে মঞ্চে ফিরছেন বিজেপির প্রাক্তন রাজ্য সভাপতিসোনার গয়না বা রুপোর বাসন বন্ধক রেখে কী আর ঋণ নেওয়া যাবে না? নতুন ব্যাখ্যা রিজার্ভ ব্যাঙ্কেরসৌদি যাওয়ার টোপ! ১২ বছরের পাত্রী, ২০ বছরের বর, গোপন বিয়ের আসরে পুলিশের হানা
Varanasi student death case

'বারবার বিয়ে করতে বলছিল, তাই...' বারাণসীতে কলেজ পড়ুয়াকে গলা কেটে খুন, ধৃত প্রেমিক

বিয়ের জন্য চাপ ও টাকার দাবি সহ্য করতে না পেরেই প্রেমিক খুন করেছে এক কলেজছাত্রীকে—অভিযোগ বারাণসীতে। নিহত তরুণীর নাম অলকা বিন্দ (২২)। 

'বারবার বিয়ে করতে বলছিল, তাই...' বারাণসীতে কলেজ পড়ুয়াকে গলা কেটে খুন, ধৃত প্রেমিক

ফাইল চিত্র

অন্বেষা বিশ্বাস।

শেষ আপডেট: 4 July 2025 05:55

দ্য ওয়াল ব্যুরো: বিয়ের জন্য চাপ ও টাকার দাবি সহ্য করতে না পেরেই প্রেমিক খুন করেছে এক কলেজছাত্রীকে—অভিযোগ বারাণসীতে। নিহত তরুণীর নাম অলকা বিন্দ (২২)। পুলিশ জানিয়েছে, গলা কাটা অবস্থায় তাঁর দেহ উদ্ধার হয় একটি ধাবার ঘর থেকে। এই ঘটনায় অলকার প্রেমিক সাহাব বিন্দকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তিনি মির্জাপুরের বাসিন্দা।

ঘটনাটি ঘটেছে বারাণসীর মির্জামুরাদ এলাকার রূপাপুরে। একটি ধাবার ঘর থেকে কম্বলে মোড়া অবস্থায় বৃহস্পতিবার উদ্ধার হয় অলকার দেহ। বুধবার সকালে কলেজের উদ্দেশ্যে বেরিয়েছিলেন অলকা, তারপর থেকেই নিখোঁজ ছিলেন। রাতেই তাঁর খোঁজে নিখোঁজ ডায়েরি করে পরিবার।

পুলিশ জানিয়েছে, সাহাবের সঙ্গে অলকার সম্পর্ক ছিল ২০২৪ সালে এক বিয়েতে পরিচয়ের পর থেকে। তবে কিছুদিন ধরে অলকা বিয়ের জন্য চাপ দিচ্ছিলেন এবং প্রায়ই টাকার দাবি করতেন—এই অভিযোগ করেছেন সাহাব নিজেই। বুধবার তিনি অলকাকে ডেকে আনেন ধাবার একটি ঘরে এবং সেখানেই নৃশংসভাবে গলা কেটে খুন করেন।

ধাবার এক কর্মচারী ঘর পরিষ্কার করতে গিয়ে দেহটি প্রথম দেখতে পান। পুলিশ তদন্ত শুরু করে সিসিটিভি ফুটেজ এবং মোবাইল কল রেকর্ড খতিয়ে দেখে সাহাবের নাম নিশ্চিত করে। পরে ভাদোহির এক আত্মীয়র বাড়ি থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।

গ্রেফতারের সময় পুলিশের অস্ত্র ছিনিয়ে পালাতে চেয়েছিল সাহাব। পাল্টা গুলিতে তার পায়ে গুলি লাগে এবং বর্তমানে চিকিৎসাধীন। পুলিশ জানিয়েছে, খুনের পর সাহাব অলকার মোবাইল ও অ্যাডমিট কার্ড নিয়েও পালিয়ে যায়। ঘটনার পর অলকার পরিবারের লোকজন পুলিশের বিরুদ্ধে নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগ তুলে বিক্ষোভ দেখান। ইতিমধ্যে ঘটনার পূর্ণাঙ্গ তদন্তের দাবি তুলেছেন সমাজবাদী পার্টি নেতা অখিলেশ যাদব। এক্স (প্রাক্তন টুইটার)-এ তিনি লিখেছেন, "একটি মর্মান্তিক ঘটনা। এর পূর্ণাঙ্গ তদন্ত হওয়া উচিত এবং ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে হবে।"
 


ভিডিও স্টোরি