Date : 9th Jul, 2025 | Call 1800 452 567 | info@thewall.in
পচা খাবার, অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ! শিব সেনা বিধায়কের মারধরের পর লাইসেন্স বাতিল ক্যান্টিনের'মমতার নামে দুর্নীতির মামলা নেই,' দিল্লিতে বৈঠক সেরে সাংবাদিকদের প্রশ্নে বললেন দিলীপহাসিনাকে নিয়ে বিবিসি'র রিপোর্ট অসত্য, বিকৃত, এআই দিয়ে তৈরি, দাবি আওয়ামী লিগেরগুজরাতে সেতু ভেঙে নদীতে পড়ল গাড়ি, মৃত বেড়ে ১১, শোকপ্রকাশ ইউনুসের'২১ জুলাই এখন শহিদ দিবস নয়, হয়ে উঠেছে পিকনিক দিবস,' কটাক্ষ অধীর চৌধুরীর২ বাংলায় কি একই সময় ভোট? বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টার কথায় জল্পনা, ভালমন্দ নিয়ে চর্চা শুরু এবার ভারতে পরিষেবা দেবে মাস্কের স্টারলিঙ্ক! গ্রামেও মিলবে হাইস্পিড ইন্টারনেটকোচিং নয়, এবার কোর্টের ডাক! কর ফাঁকির অপরাধে কার্লো অ্যান্সেলোত্তিকে হাজতবাসের নির্দেশ ‘স্ত্রীর সঙ্গে দুর্ব্যবহার করলে চুপ থাকব?’, ডাক্তার নিগ্রহের অভিযোগ উঠতেই বিস্ফোরক কাঞ্চনরাজন্যার বিরুদ্ধে সরব বৈশালী, বললেন, ‘উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ভাবে দলকে কালিমালিপ্ত করছে’
Job Scam In Madhya Pradesh

‘মৃত’ মায়ের নাম ভাঙিয়ে চাকরি যুবকের, নিজের পরিচয়ও ভুয়ো! মধ্যপ্রদেশে বড় দুর্নীতি ফাঁস

রেওয়ার তেওনথার তহশিলের পরাসিয়া গ্রামের বাসিন্দা ব্রিজেশ কোল (Brijesh Kol)। তিনি দাবি করেছিলেন, তাঁর মা বেলা কোলের শারীরিক অসুস্থতার কারণে মৃত্যু হয়েছে। তিনি একটি স্কুলে সহকারী শিক্ষিকা ছিলেন। তাঁর মৃত্যুর পর ব্রিজেশকে ওই স্কুলেই পিয়নের চাকরি দেওয়া হয়

‘মৃত’ মায়ের নাম ভাঙিয়ে চাকরি যুবকের, নিজের পরিচয়ও ভুয়ো! মধ্যপ্রদেশে বড় দুর্নীতি ফাঁস

প্রতীকী ছবি

শেষ আপডেট: 16 June 2025 11:16

দ্য ওয়াল ব্যুরো: মায়ের মৃত্যুর ভুয়ো কাহিনি সাজিয়ে, ভুয়ো নথিপত্র জমা দিয়ে সরকারি চাকরি পেয়ে গিয়েছিল যুবক। অথচ ওই 'মা’ কখনও শিক্ষা দফতরে কাজই করতেন না, এমনকি ওই ব্যক্তির সঙ্গে তাঁর কোনও আত্মীয়তার সম্পর্কও ছিল না। মধ্যপ্রদেশের রেওয়া জেলার শিক্ষা দফতরে এমনই এক চাঞ্চল্যকর কেলেঙ্কারি সামনে এসেছে (Madhya Pradesh's Rewa district education office)।

রেওয়ার তেওনথার তহশিলের পরাসিয়া গ্রামের বাসিন্দা ব্রিজেশ কোল (Brijesh Kol)। তিনি দাবি করেছিলেন, তাঁর মা বেলা কোলের শারীরিক অসুস্থতার কারণে মৃত্যু হয়েছে। তিনি একটি স্কুলে সহকারী শিক্ষিকা ছিলেন। তাঁর মৃত্যুর পর ব্রিজেশকে ওই স্কুলেই পিয়নের চাকরি দেওয়া হয়।

বেতনের হিসেব করার সময় স্কুলের প্রধান শিক্ষক ব্রিজেশের নথিতে গড়মিল দেখতে পায়। একটু খোঁজখবর করতে গিয়েই চমকে ওঠেন তিনি। জানা যায়, বেলা কালি কোল কখনওই ওই দফতরে চাকরি করেননি। এমনকী ব্রিজেশ কোলের সঙ্গে তাঁর কোনও আত্মীয়তার সম্পর্কও নেই।

জেলা শিক্ষা আধিকারিক (DEO) সুধামা গুপ্তার নেতৃত্বে একটি তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। তদন্তে উঠে আসে, এই একটি ঘটনা নয়, বিভিন্ন ব্লকে আরও পাঁচটি ভুয়ো নিয়োগ হয়েছে। অভিযুক্তদের মধ্যে রয়েছেন ওম প্রকাশ কোল, সুষমা কোল, বিনয় রাওত, হিরামণি রাওত এবং রামা দ্বিবেদী। এঁদের প্রত্যেকেই জাল নথি ব্যবহার করে সরকারি স্কুলে চাকরি পেয়েছিলেন।

জেলা শাসক প্রতিভা পাল জানান, এই নথিগুলি যে জাল হতে পারে তা প্রথমবারে একেবারেই বোঝা যায়নি। ডেথ সার্টিফিকেট, পুলিশ ভেরিফিকেশন, হলফনামা—সব কিছুই ছিল এক্কেবারে 'পারফেক্ট'। কিন্তু খুঁটিয়ে দেখলেই বোঝা যায় সম্পূর্ণ নথিগুলি ছিল ভুয়ো।

গত এক বছরে ভুয়ো আত্মীয়, ভুয়ো ডেথ সার্টিফিকেট দেখিয়ে প্রায় ৩৬ টি নিয়োগ হয়েছে। নোটিসের পরও ১০ জন নথি দেখাতে পারেনি। তাঁদের মধ্যে পাঁচজনের কাগজপত্র ভুয়ো প্রমাণিত হয়েছে। ছ'জনের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করা হয়েছে।


ভিডিও স্টোরি