শেষ আপডেট: 8th February 2025 23:14
দ্য ওয়াল ব্যুরো: শতাংশের বিচারে ভোট বাড়লেও শনিবার দিনশেষে খাতাই খুলতে পারেনি কংগ্রেস। যদিও এমন হাল হাত শিবিরের এই প্রথম নয়। এই নিয়ে দিল্লির বিধানসভা ভোটে তিন-তিনবার ‘লাস্ট বয়’ হয়েই থাকতে হল।
তবে নিজের নাক কেটে আম আদমি পার্টির যাত্রাভঙ্গ করে বিজেপির রাস্তা পরিষ্কার করেছে তারা, এমনটাই অভিযোগ রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞদের। তবে শেষ বেলায় টুইট করে প্রথম প্রতিক্রিয়া জানালেন কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধী।
এক্স হ্যান্ডেলে পোস্ট করে পরিষ্কার জানালেন, “দিল্লিবাসীর রায় মাথা পেতে নিলাম। কংগ্রেস কর্মী ও দিল্লির সব ভোটারদের আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ জানাই। দূষণ, মুদ্রাস্ফীতি, দুর্নীতি ও সর্বোপরি মানুষের উন্নতি ও তাঁদের অধিকার রক্ষার জন্য আমাদের লড়াই জারি থাকবে।”
दिल्ली का जनादेश हम विनम्रता से स्वीकार करते हैं।
— Rahul Gandhi (@RahulGandhi) February 8, 2025
प्रदेश के सभी कांग्रेस कार्यकर्ताओं को उनके समर्पण और सभी मतदाताओं को उनके समर्थन के लिए दिल से धन्यवाद।
प्रदूषण, महंगाई और भ्रष्टाचार के विरुद्ध - दिल्ली की प्रगति और दिल्लीवासियों के अधिकारों की यह लड़ाई जारी रहेगी।
চলতি বছর দিল্লির ৭০ বিধানসভার ভোটে আম আদমি পার্টির সঙ্গে হাত মেলায়নি কংগ্রেস। সে কারণেই অন্যান্য দলের সমর্থন থাকলেও রাহুল গান্ধীর দলের সঙ্গে জোট করতে রাজি হননি কেজরিওয়াল। কিন্তু দিনশেষে ফলাফল দেখে রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞদের মতে, এতে কংগ্রেসের সমস্যা থেকে বেশি ফল ভুগতে হয়েছে আপকেই। ২৭ বছর পর দিল্লির সিংহাসন থেকে আপ সরকারকে টেনে নামিয়েছে নরেন্দ্র মোদীর দল। তাই দিনশেষে নামমাত্র কিছু কথা লিখে নিজের লুকিয়ে রাখা মুখ কিছুটা বাঁচালেন লোকসভার বিরোধী দলনেতা রাহুল গান্ধী।
৭০ বিধানসভা আসনের মধ্যে বিজেপির ঝুলিতে যেখানে গেছে ৪৮ আসন সেখানে আপের ঝুলিতে জমা হয়েছে ২২টি। তবে কংগ্রেস খাতা খুলতে না পারলেও দিল্লি ভোটে কেজরিওয়ালের সরকারকে শবক শেখাল তারা। একসময় দিল্লি কংগ্রেসের শক্ত ঘাঁটি ছিল। ১৯৯৮ থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত টানা ১৫ বছর রাজধানী শহরের দায়িত্ব কংগ্রেসের হাতে ছিল। এরপর ২০১৩ সালে বিধানসভা ভোটের পর থেকেই হাত শিবিরের পতনের শুরু এবং সে বছরই ২৮ আসন জিতে দিল্লির রাজনীতিতে নয়া অধ্যায় শুরু করেছিল আপ।