Date : 16th May, 2025 | Call 1800 452 567 | [email protected]
ইতিহাসে প্রথম! তালিবান বিদেশমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বললেন জয়শঙ্কর, কী আলোচনা হল ঐতিহাসিক ফোনকলেBangladesh: শেখ হাসিনার ঐতিহাসিক প্রত্যাবর্তনের অপেক্ষায় বাংলাদেশ SSC: শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভে পুলিশের বেধড়ক লাঠিচার্জ, শুক্রবার রাজ্যজুড়ে 'ধিক্কার দিবস' পালনের ডাক চাকরিহারা শিক্ষকদেরNew Delhi: ভারতের অ্যাকশন, বিমানবন্দরের পরিষেবায় পাক 'বন্ধু' তুরস্কের সংস্থায় 'না' ভারতের, বাতিল 'সুরক্ষা ছাড়পত্র'Indian Army: পাকিস্তানে 'অপারেশন সিঁদুর'-এর পর বাংলাদেশের নাকের ডগায় ভারতীয় সেনার মহড়া 'তিস্তা প্রহার'SSC: কসবার স্মৃতি ফিরল বিকাশ ভবনে, চাকরি ফেরত চাওয়ায় শিক্ষক পেটালো পুলিশ, ঝরল রক্তসৌরভ, সানা, নাচ,সংসার নিয়ে মন খুলে আড্ডায় ডোনাউকিল বর্মন জানালেন বাংলাদেশের জেলে অনেকেই তাঁকে দেখতে ভিড় করতবাঙালির কাছে তিনি মহানায়ক, তবে স্কুলেও পড়াতেন উত্তম কুমার, কোন বিষয় জানেন?ভারতের তরফে 'শুল্ক মকুবের প্রস্তাব': ট্রাম্পের দাবি মানলেন না জয়শঙ্কর, জানালেন, 'আলোচনা চলছে'
Rajasthan Jodhpur couple

ব্ল্যাক আউটেও আটকাল না বিয়ে! অন্ধকারেই সারাজীবন পথ চলার অঙ্গীকার যোধপুরের দম্পতির

আলো না থাকলেও বিয়ে থেমে থাকেনি। সারাজীবনের মতো দুঃসময়েও একে ওপরের হাত ধরে রাখার শপথ এই যুদ্ধকালীন পরিস্থিতি থেকেই শুরু হল বলে মনে করছেন সোশ্যাল মিডিয়াবাসী।

ব্ল্যাক আউটেও আটকাল না বিয়ে! অন্ধকারেই সারাজীবন পথ চলার অঙ্গীকার যোধপুরের দম্পতির

অন্ধকারেই সারলেন বিয়ে

শেষ আপডেট: 9 May 2025 19:14

দ্য ওয়াল ব্যুরো: যুদ্ধকালীন পরিস্থিতি সীমান্তে। বৃহস্পতিবার রাজস্থানে তখন হঠাৎ ব্ল্যাক আউট। তাই বলে বিয়ে তো থেমে থাকতে পারে না। ওই অন্ধকারের মধ্যেই, রীতিনীতি মেনে, একসঙ্গে সারাজীবন পথ চলার অঙ্গীকার করলেন জোধপুরের দম্পতি।

যোধপুরের দম্পতির বিয়ের ওই মুহূর্ত সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়ার পর নিমেষে ভাইরাল হয়ে যায়। ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, চারদিক অন্ধকার। তার মধ্যেই চলছে বিয়ের নানা নিয়ম। ঐতিহ্য অনুযায়ী সাত পাকে ঘুরেছেন অন্ধকারেই। বিয়েতে উপস্থিত অতিথিরা মোবাইলের ফ্ল্যাশলাইট জ্বালিয়ে যতটা সম্ভব তাঁদের বিয়েকে স্বাভাবিক রাখার চেষ্টা করেছেন যদিও। ধীরেসুস্থে বিয়ে সম্পন্ন হয় তাঁদের, যেন কিছুই তো হয়নি।

রাত তখন সাড়ে ৯টা। যে নির্ধারিত সময়ে ব্ল্যাক আউট হওয়ার কথা ছিল, তার প্রায় তিন ঘণ্টা আগেই ডিস্ট্রিক্ট কালেক্টরের নির্দেশে হঠাৎ আলো নিভে যায়। পাকিস্তানি ড্রোন এবং মিসাইল হামলার কারণে ব্ল্যাক আউটের সময় এগিয়ে নিয়ে আসা হয় বলে খবর।

বেশ কিছু সীমান্তবর্তী রাজ্যে নিরাপত্তাজনিত কারণে ব্ল্যাক আউট বা আলো নিভিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় প্রশাসনের তরফে। কারণ সীমান্তের কাছাকাছি এলাকার দৃশ্যমানতা কমিয়ে দেওয়া, যাতে ড্রোনের মাধ্যমে নিশানা করার উপায় বানচাল করে সম্ভব হয়।

চুম্বকে ১৯৭১ সালের যুদ্ধের পর ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে অন্যতম বড় সামরিক সংঘর্ষের পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। সীমান্ত জুড়ে এখন কড়া নজরদারি চলছে, এবং দুই দেশের মধ্যে উত্তেজনা চরমে পৌঁছেছে।

আলো না থাকলেও বিয়ের অনুষ্ঠান থেমে থাকেনি। সারাজীবনের মতো দুঃসময়েও একে ওপরের হাত ধরে রাখার শপথ তাঁদের এই যুদ্ধকালীন পরিস্থিতি থেকেই শুরু হল বলে মনে করছেন সোশ্যাল মিডিয়াবাসী।


ভিডিও স্টোরি