শেষ আপডেট: 7th March 2025 18:18
দ্য ওয়াল ব্যুরো: 'ভূতুড়ে ভোটার' (Fake Voter) নিয়ে বিতর্কের মাঝেই বড় আশ্বাস জাতীয় নির্বাচন কমিশনের (Election Commission of India)। জানিয়ে দেওয়া হল, তিন মাসের মধ্যে দীর্ঘদিনের ডুপ্লিকেট এপিক নম্বর (Duplicate Epic Number) ইস্যু সমাধান করবে তারা। যদিও একই এপিক নম্বর থাকলেই ভুয়ো ভোটার নয় বলে আগেই জানিয়েছিল জাতীয় নির্বাচন কমিশন।
#ECI to address decades long issue of duplicate #EPIC numbers within next 3 months
— Election Commission of India (@ECISVEEP) March 7, 2025
Electoral Roll updation takes place under DEO & ERO with continuous public and political #parties participation
Read more : https://t.co/MBob4dQ3LS pic.twitter.com/xkCOGfoMqC
অনলাইন পদ্ধতিতে ভোটার লিস্টে নাম তোলার সুযোগ নিয়ে, কমিশনকে কাজে লাগিয়ে বিজেপি ভোটার লিস্টে ভূতুড়ে ভোটার ঢুকিয়ে দিচ্ছে বলে অভিযোগ এনেছিলেন তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)।
তৃণমূল নেত্রী দাবি করেছিলেন, "কমিশনের আশীর্বাদ নিয়ে দিল্লির ইলেকশন কমিশন অফিসে বসে আধার কার্ড কেলেঙ্কারি করে একই এপিক নম্বরে বাংলার ভোটারের নামের সঙ্গে রাজস্থান, বিহার, হরিয়ানার ভোটারের নাম যুক্ত করা হচ্ছে।" যদিও একই এপিক নম্বরে (Duplicate Epic Number) একাধিক নাম থাকা মানেই যে নকল বা ভুয়ো ভোটার নয় (Fake Vorter), স্পষ্ট করে দেয় নির্বাচন কমিশন (Election Commission of India)।
প্রায় প্রতিটি বিধানসভাতেই ২০ থেকে ৩০ হাজার ভূতুড়ে ভোটার ঢোকানোর চেষ্টা হচ্ছে বলে অভিযোগ করে তৃণমূল নেত্রী বলেছিলেন, "বাংলা বহিরাগতদের সম্মান করতে জানে। কিন্তু বহিরাগতদের বাংলা দখল করতে দেব না। এটা বাংলা দখলের খেলা। এই খেলায় জিততে আর একটা গণ জাগরণ হবে প্রয়োজনে।"
এদিকে কমিশন বিজ্ঞপ্তি দিয়ে জানায়, একই এপিক নম্বর হলেও রাজ্য এবং ভৌগলিক অবস্থান অনুযায়ী, ভোটারের ঠিকানা, বিধানসভা কেন্দ্র এবং ভোট কেন্দ্র আলাদা। তবুও, দেখা গেল ডুপ্লিকেট এপিক ইস্যু মেটাতে তিন মাস সময় নিল কমিশন।