Date : 13th May, 2025 | Call 1800 452 567 | [email protected]
রোহিতের সঙ্গে একই দিনে অবসর নিতে চেয়েছিলেন বিরাটবিদেশি দূতদের অপারেশন সিঁদুরের ব্যাখ্যা দিল বাহিনী, গরহাজির চিন, তুরস্কপুত্র সুখ হল না, পুত্র শোক হয়ে গেল: সন্তানের মৃত্যুতে দিলীপ ঘোষইরফান বলেছিল সোমবারে উপোস করবে, শিবের বার তো: স্ত্রী সুতপামার্দাস ডে-তে আমার জন্য উপহার আনল ছেলে, সেদিন ওকে থাকতে বললাম আমার কাছে, কিন্তু...: রিঙ্কুসংঘর্ষ বিরতি নিয়ে মোদীকে আক্রমণ নয়, বিরোধীদের আর্জি মেহবুবার, রাজনীতির উর্ধ্বে ওঠার আহ্বানপরিচালকদের পর প্রযোজকদের ‘একাংশ’র বিরুদ্ধে ‘অসহযোগিতা’ ফেডারেশনের?ছেলের স্বপ্ন ছিল আমার সঙ্গে থাকার, ক'দিন পরই নিয়ে আসতাম, তার আগেই সব শেষ: হাহাকার রিঙ্কুরঅস্ট্রেলিয়া সফর মানেই যেন আতঙ্ক! সিরিজ শেষেই অবসর, তালিকায় কিংবদন্তিরাএস-৪০০ ধ্বংসের দাবি করেছিল পাকিস্তান, তার সামনে দাঁড়িয়েই ছবি তুললেন মোদী
Bihar Minor Found Alive

অপহৃত হয়েছিল ছেলে, দুর্ঘটনায় ছিন্নভিন্ন 'দেহ'ও মিলেছিল, শেষকৃত্যের ৭০ দিন পর ফিরল নাবালক

Advertisement

গত ৮ ফেব্রুয়ারি নিখোঁজ হয় বিহারের দ্বারভাঙার বাসিন্দা ওই নাবালক।

অপহৃত হয়েছিল ছেলে, দুর্ঘটনায় ছিন্নভিন্ন 'দেহ'ও মিলেছিল, শেষকৃত্যের ৭০ দিন পর ফিরল নাবালক

প্রতীকী ছবি

Advertisement

শেষ আপডেট: 20 April 2025 13:28

দ্য ওয়াল ব্যুরো: অপহরণ করা হয়েছিল ছেলেকে, অনেক খোঁজ করেও সন্ধান মেলেনি। শেষে ছেলেকে মৃত মেনেই করা হয় শেষকৃত্য! কিন্তু ৭০ দিন পর হঠাৎ জীবিত অবস্থাতেই বাড়ি ফিরে এল নাবালক (Bihar Minor found alive came home after 70 days)। 

জানা যায়, গত ৮ ফেব্রুয়ারি নিখোঁজ হয় বিহারের দ্বারভাঙার বাসিন্দা ওই নাবালক। পরিবারের তরফে থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়। কয়েকদিন পর পরিবারের কাছে ৪৫ হাজার টাকা মুক্তিপণ চেয়ে ফোন আসে। পরিবারের দাবি, তাঁরা পাঁচ হাজার টাকা পাঠিয়ে দিয়েছিল। 

২৮ ফেব্রুয়ারি রেললাইনের উপর গুরুতর জখম অবস্থায় একটি ছেলেকে উদ্ধার করা হয়। হাসপাতালে ভর্তি করা হলেই মার্চের ১ তারিখ মৃত্যু হয় তার। অপহৃত নাবালকের পরিবারকে দেহ শনাক্তকরণের জন্য ডেকে পাঠানো হয়। কিন্তু তারা মৃতদেহের অবস্থা দেখে চিনতে না পারায় ডিএনএ টেস্টের আবেদন জানান। 

এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে দ্বারভাঙায় পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়। মৃতদেহ নিয়েই বিক্ষোভ দেখায় স্থানীয়রা। পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তিও হয়। গাফিলতির অভিযোগে সাসপেন্ড করা হয় সংশ্লিষ্ট থানার ইনচার্জকে। 

মৃতদেহের শেষকৃত্য সম্পন্ন করে পরিবার। যদিও তাঁদের অভিযোগ, মৃতকেই নিজেদের ছেলে বলে মানতে পুলিশের তরফে চাপ সৃষ্টি করা হয়েছিল। পাশাপাশি সমাজকল্যাণ বিভাগ থেকে ক্ষতিপূরণ বাবদ ৪ লক্ষ টাকা দেওয়া হয় তাঁদের।

এদিকে ঠিক আড়াই মাসের মাথায় নিজের বাড়ি ফিরে আসে অপহৃত নাবালক (Bihar Minor Found Alive)। দ্বারভাঙার এক আদালতে সে জানায়, কয়েকজন দুষ্কৃতী জোর করে তাকে ধরে নিয়ে গিয়েছিল। প্রথমে বুঝতে পারেনি তাকে কোথায় নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। পরে বুঝতে পারে তাকে অপহরণ করে নেপালে নিয়ে আসা হয়েছে। দিনের পর দিন তাকে ঘরবন্দী করে রাখা হয়েছিল। তবে একদিন অপহরণকারীদের একজন ভুল করে দরজা খুলেই চলে যায়। সেই সুযোগে পালিয়ে যায় সে এবং সেখানকার স্থানীয়দের সাহায্যে পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করতে সক্ষম হয়। 

ছেলে জীবিত অবস্থায় বাড়ি ফিরে আসায় খুশি পরিবার। ইতিমধ্যেই প্রশাসনের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে। ক্ষতিপূরণের পুরো টাকাটাই তারা ফিরিয়ে দিতে চান বলে খবর। তবে মৃতের পরিচয় এখনও জানা যায়নি। পুলিশ গোটা ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।

Advertisement

Advertisement


ভিডিও স্টোরি