Date : 10th Jul, 2025 | Call 1800 452 567 | info@thewall.in
মেয়ের ইনসুলিনের টাকা ছিল না, ফেসবুক লাইভে কাঁদতে কাঁদতে নিজের মাথায় গুলি চালালেন হতভাগ্য বাবাসকালে চূড়ান্ত ব্যস্ততা, সময় বাঁচাতে ব্রেকফাস্টে রোজ স্মুদি খাচ্ছেন, শরীরের ক্ষতি করছেন না তো?এ বছর সবচেয়ে প্রতীক্ষিত ছবিগুলির মধ্যে আইএমডিবি-র লিস্টে পয়লা নম্বরে রয়েছে যে সিনেমাবিয়ের আগেই গর্ভবতী হন নেহা! এনিয়ে স্পষ্ট বললেন, 'সমস্যা কোথায়, আমি তো অঙ্গদকে ডেট করতাম'বিহারে ভোটার তালিকা সংশোধনীতে স্থগিতাদেশ নয়, আধার কার্ডকে মান্যতা দিল সুপ্রিম কোর্টজঙ্গলের পাশে গাড়ির মধ্যে মদের আসর, তৃণমূল নেতা ও বিজেপি নেত্রীকে হাতেনাতে ধরলেন স্থানীয়রাবিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে সহবাস! মিষ্টিতে ওষুধ মিশিয়ে প্রেমিকার গর্ভপাত করালেন ব্যক্তিবাবা হওয়ার মাত্র ২০ দিন পরই ডিউটিতে ফিরেছিলেন! যুদ্ধবিমান দুর্ঘটনা আর ফিরতে দিল না বাড়িতেইংল্যান্ড সিরিজে চারখানা বিশ্বরেকর্ড ভাঙতে পারেন শুভমান, যার তিনটির মালিক ডন ব্র্যাডম্যান২৫ বছর পর আবার আসছে ‘কিউঁকি সাস ভি কভি বহু থি’, একতা কাপুর বললেন, 'এই শো তো শুধু আমাদের নয়'
Aligarh Muslim University

কী হল! ক্যাম্পাসে বন্দুক সঙ্গে রাখতে চান আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক

অনেকেই আলিগড় বিশ্ববিদ্যালয়ের অভ্যন্তরীণ পরিবেশ নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছেন।

কী হল! ক্যাম্পাসে বন্দুক সঙ্গে রাখতে চান আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক

আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়

শেষ আপডেট: 4 December 2024 02:26

দ্য ওয়াল ব্যুরো: আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ের এক অধ্যাপকের আর্জি নিয়ে অস্বস্তিতে পড়েছে কর্তৃপক্ষ। সেই অধ্যাপকের বক্তব্য, তিনি ক্যাম্পাসে নিরাপদ বোধ করছেন না। যে কোনও সময় আক্রান্ত হতে পারেন। তাই তাঁকে তাঁর লাইসেন্সধারী বন্দুকটি সঙ্গে রাখতে দেওয়া হোক। বন্দুক সঙ্গে নিয়েই তিনি ক্লাসরুম, টিচার্স রুমে যাবেন।

সাইকোলজি বিভাগের ওই অধ্যাপকের নাম এসএম খান। তিনি বিভাগের প্রবীণ অধ্যাপকদের একজন। বিভাগীয় প্রধান এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের কাছে পাঠানো চিঠিতে তিনি বলেছেন, আগ্নেয়াস্ত্র ছাড়া ক্যাম্পাসে নিরাপদ বোধ করছি না। হামলার শিকার হতে পারি। খুন হয়ে যেতে পারি।

বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ অধ্যাপকের চিঠির প্রেক্ষিতে একটি অভ্যন্তরীণ তদন্ত কমিটি গঠনের পাশাপাশি বিষয়টি পুলিশকে জানিয়েছে। স্থানীয় থানার ওসি ক্যাম্পাসে গিয়ে সংশ্লিষ্ট সব পক্ষের সঙ্গে কথা বলেছেন।

ইতিমধ্যে ওই অধ্যাপকের আর্জির বিষয়টি দেশ-বিদেশে ছড়িয়ে পড়েছে। অনেকেই আলিগড় বিশ্ববিদ্যালয়ের অভ্যন্তরীণ পরিবেশ নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছেন। অধ্যাপক খান আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে ক্যাম্পাসে আসার আর্জি জানানোর আগে তাঁকে নিয়ে একটি ভিডিও ভাইরাল হয়। তাতে দেখা যায়, সাইকোলজি বিভাগে সহকর্মীদের সঙ্গে তাঁর কথা কাটাকাটি হাতাহাতি পর্যন্ত গড়িয়েছে।

কী নিয়ে বিবাদ তা দু-পক্ষের কেউ স্বীকার করেনি। তবে জল্পনা ছড়িয়েছে, এমন কিছু বলা হয়েছিল যা থেকে অধ্যাপক তাঁর নিরাপত্তা নিয়েই সংশয়ে পড়েছেন। আলোচনায় এসেছে অধ্যাপকের লাইসেন্স করা বন্দুক থাকার বিষয়টিও। অবশ্য পশ্চিম উত্তর প্রদেশে ধর্মীয় ও জাতিগত সংঘাতের কারণে বহু পয়সাওয়ালা পরিবারেই লাইসেন্স করানো আগ্নেয়াস্ত্র আছে। একটা সময় ডাকাতের মোকাবিলা করতে গ্রামের রক্ষী বাহিনীকেও আগ্নেয়াস্ত্র ব্যবহারের অনুমতি দিয়েছিল পুলিশ-প্রশাসন।


ভিডিও স্টোরি