Date : 16th May, 2025 | Call 1800 452 567 | [email protected]
Rajat Patidar: তিন বছর আগের নিলামে কথা দিয়েও কথা রাখেনি দল, আজ সেই রজত পাটিদারই বেঙ্গালুরুর অধিনায়ক!Gold Rate: বৃহস্পতিবার লক্ষ্মীলাভের পর শুক্রেও সোনার দামে ধস! কলকাতায় আজ কত? SSC: দিনভর পুলিশের লাঠিচার্জ, রাতে বাইকবাহিনীর দাপট, পুলিশি নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগ চাকরিহারা শিক্ষকদেরচুলে লাগানো রেখা-মধুবালার ছবি, মাত্র ১৭ বছর বয়সে কানের রেড কার্পেটে ‘লাপাতা লেডিজ’-এর ‘ফুল’কান চলচ্চিত্র উৎসবে যাচ্ছেন আলিয়া, সফর বাতিল প্রসঙ্গে বললেন, 'আমার ডেবিউ নিয়ে আমি...'পাকিস্তানকে সাহায্য দেওয়ার অর্থ জঙ্গিদের মদত দেওয়া, IMF-কে বার্তা রাজনাথেরIPL 2025: ফের চোট মায়াঙ্কের, প্রশ্নের সম্মুখীন এনসিএ ও বিসিসিআইকেন বন্ধ হল না অনির্বাণ অভিনীত ‘রঘু ডাকাত’-এর শুটিং? চুক্তিপত্র কি আসল কারণ?BJP WestBengal: শুভেন্দুর উল্টো সুর দিলীপের মুখে! বার্লা ইস্যুতেও পদ্মে ফাটল? কীসের বার্তাঅভ্যুত্থানের ‘নায়ক’কে লক্ষ্য করে জলের বোতল, নেতাকে গণধোলাই, জন-ঘৃণার মুখে ইউনুস বাহিনী
Vice President Jagdeep Dhankhar

প্রধান বিচারপতির 'ক্ষমতা' নিয়ে বড় প্রশ্ন ধনকড়ের! বললেন, এটা গণতন্ত্রের পরিপন্থী

নির্বাচন কমিশনার বা সিবিআই ডিরেক্টর নিয়োগের জন্য গঠিত কমিটিতে প্রধান বিচারপতিকে রাখার যৌক্তিকতা নিয়ে বড় প্রশ্ন তুললেন উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনকড়। 

প্রধান বিচারপতির 'ক্ষমতা' নিয়ে বড় প্রশ্ন ধনকড়ের! বললেন, এটা গণতন্ত্রের পরিপন্থী

জগদীপ ধনকড়।

শেষ আপডেট: 15 February 2025 07:44

দ্য ওয়াল ব্যুরো: নির্বাচন কমিশনার বা সিবিআই ডিরেক্টর নিয়োগের জন্য গঠিত কমিটিতে প্রধান বিচারপতিকে রাখার যৌক্তিকতা নিয়ে বড় প্রশ্ন তুললেন উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনকড়। 

ধনকড়ের কথায়, "গণতান্ত্রিক দেশে সিবিআই ডিরেক্টর বা নির্বাচন কমিশনারের মতো পদে নিয়োগের কমিটিতে প্রধান বিচারপতিকে কেন রাখা হবে?" তাঁর মতে, "এটা গণতন্ত্রের পরিপন্থী। কারণ, গণতান্ত্রিক দেশে যেকোনও কাজে প্রধান বিচারপতিকে নয়, জবাবদিহি করতে হয় সরকারকে। তাই সময় এসেছে এই নিয়মে বদল আনার।"

শুক্রবার মধ্যপ্রদেশের ভোপালে ন্যাশনাল জুডিশিয়াল অ্যাকাডেমি-র একটি অনুষ্ঠানে একথা বলেন ধনকড়।

প্রসঙ্গত, এতদিন নির্বাচন কমিশনার বা সিবিআই ডিরেক্টর নিয়োগের কমিটিতে ছিলেন প্রধান বিচারপতি। সম্প্রতি নয়া কমিটি থেকে প্রধান বিচারপতিকে বাদ দিয়েছে মোদী সরকার। যা নিয়ে সুপ্রিমকোর্টে মামলাও গড়িয়েছে। আগামী সপ্তাহে ওই মামলার শুনানি রয়েছে।

অন্যদিকে আগামী ১৮ ফেব্রুয়ারি শেষ হচ্ছে মুখ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমারের কার্যকাল। পরবর্তী মুখ্য নির্বাচন কমিশনার নিয়োগের জন্য ওই দিনই বৈঠক হতে চলেছে। এমন পরিস্থিতিতে ধনকড়ের এই মন্তব্য যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করা হচ্ছে।

২০২৩ সালে এই সংক্রান্ত মামলায় সুপ্রিম কোর্ট জানিয়েছিল, নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ কমিটিতে প্রধানমন্ত্রী, লোকসভার বিরোধী দলনেতা এবং প্রধান বিচারপতিকে রাখতে হবে। এরপরই নয়া আইন এনে ওই কমিটি থেকে প্রধান বিচারপতিকে বাদ দিয়েছে কেন্দ্র। বিরোধীদের অভিযোগ, রাজনৈতিক স্বার্থেই নির্বাচন কমিশনারের মতো নিরপেক্ষ পদে আধিকারিক বাছাইয়ের কমিটি থেকে প্রধান বিচারপতিকে সরিয়েছে মোদী সরকার। যা নিয়ে ইতিমধ্যে মামলাও হয়েছে শীর্ষ আদালতে। আগামী ১৯ ফেব্রুয়ারি ওই মামলার শুনানির আগে উপ রাষ্ট্রপতির এমন মন্তব্যকে কেন্দ্র করে নতুন করে শোরগোল তৈরি হয়েছে। 

উপ রাষ্ট্রপতির কথায়, "শাসনকার্যের সবকিছু সরকারের হাতেই থাকা উচিত। বাইরের কারও হস্তক্ষেপ ঘটলে, তা গণতন্ত্রের মৌলিক চরিত্রের পরিপন্থী।" ধনকড় এও বলেন, গণতন্ত্রে কর্তৃত্বের অহঙ্কারের জায়গা নেই! 


ভিডিও স্টোরি